মার্চে ভারতে কোভিডের নতুন ধরনের ভ্যারিয়েন্ট চিহ্নিত হবার খবর প্রচারিত হবার পর এ নিয়ে তেমন আর উচ্চবাচ্চ শোনা যায়নি। ভারত সরকারিভাবে নিজ দেশের নাগরিকদের আশ্বস্ত করেছে- এই ভ্যারিয়েন্টের তেমন বিস্তৃতি ঘটেনি, সেখানে বরং ইউ কে ভ্যারিয়েন্টের সংক্রমণের হারটাই বেশি।
তবে ভারতের ভ্যারিয়েন্ট ভারতের মধ্যে সীমিত থাকেনি, এটি ইতিমধ্যে ক্যালিফোর্নিয়ায় পৌঁছে গেছে। সীমান্ত পাড়ি দিয়ে বাংলাদেশে এই ভ্যারিয়েন্ট এসেছে কিনা তা এখনো নিশ্চিতভাবে জানা যায়নি।
ভারতের গবেষকরা জানিয়েছেন- কোভিডের নতুন ধরনের যে ভ্যারিয়েন্টটি ভারতে চিহ্নিত হয়েছে – সেটি হচ্ছে ‘ডাবল মিউট্যান্ট‘ ভ্যারিয়েন্ট। ইউ কে বা ব্রাজিলে যে ভ্যারিয়েন্ট চিহ্নিত হয়েছে সেগুলোর সবকটিই সিঙ্গেল মিউট্যান্ট ভ্যারিয়েন্ট। গবেষকদের তথ্য- ভারতের ভ্যারিয়েন্টটি দুটি ভ্যারিয়েন্ট মিলিত হয়ে নতুন একটি ভ্যারিয়েন্ট হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছে।
গবেষকদের তথ্য, ভারতীয় ভ্যারিয়েন্টের একটি হচ্ছে - E484Q।
ভারতীয় ভ্যারিয়েন্টের আরেকটি হচ্ছে L452R, গবেষকরা এখন পর্যন্ত পাওয়া তথ্যে মনে করছেন- এটি স্পাইক প্রোটিনের মানবে দেহে সংযোগ স্থাপনের সক্ষমতা বাড়িয়ে দেয়। প্রাথমিক তথ্যে গবেষকরা ধারনা করছেন- এই ভ্যারিয়েন্ট মানবদেহে এন্টিবডি তৈরির সক্ষমতাকে নিয়ন্ত্রণ করে ফেলে।
মসজিদে নামাজ আদায়ের ব্যাপারে মানতে হবে যে নির্দেশনা
দুই রমণীই মামুনুলকে প্রভু মানে
বাংলাদেশি ফেসবুক ব্যবহারকারীদের তথ্য ফাঁস!
বাংলাদেশে বর্তমানে সংক্রমণের যে উর্ধ্বহার তার পেছনে নতুন ভ্যারিয়েন্ট কতোটা ভূমিকা রাখছে- সেই ব্যাপারে পরিষ্কার কোনো তথ্য কোথাও নাই। তবে ইউ কে ভ্যারিয়েন্ট নিয়ে টুকটাক আলাপ শোনা গেছে। ভারতীয় ‘ডাবল মিউট্যান্ট’ ভ্যারিয়েন্ট বাংলাদেশের প্রবেশ করেছে কিনা সে ব্যাপারে পরীক্ষা নিরীক্ষা দরকার।
শওগাত আলী সাগর, প্রধান সম্পাদক, নতুনদেশ
news24bd.tv নাজিম