করোনা মহামারীর সময় ব্যবসায়িক সম্ভাবনার দুয়ার খুলেছে ই-কমার্স বা অনলাইন প্লাটফরম। নিত্যপণ্য থেকে শুরু করে সবকিছুই মিলছে অনলাইনে। ক্লিক করলেই পৌঁছে যাচ্ছে ক্রেতার হাতের নাগালে। করোনা সংক্রমণের পর স্বাস্থ্য ঝুঁকি ও নিরাপত্তার কারণে ক্রেতার অভ্যাসেও এসেছে বড় পরিবর্তন।
ফলে এ সময় তথ্য প্রযুক্তি খাতের বিকাশের সাথে সাথে বেড়েছে ই-কমার্সের বাজারও।
করোনা কালে স্বাস্থ্য ঝুঁকি এড়াতে ক্রেতাদের অনলাইন কেনাকাটায় নির্ভরতা বাড়ছে। বাড়ছে ই-কমার্সের বাজার। ঘরে বসেই ক্রেতার হাতে প্রয়োজনীয় পণ্য তুলে দিতে তৈরি হচ্ছেন নতুন নতুন ই-কমার্স উদ্যোক্তা।
খাত সংশ্লিষ্টরা বলছেন, কেবল অনলাইন কেনাকাটা নয়, নিত্য নতুন প্রযুক্তির উদ্ভাবন ও প্রযুক্তি পণ্যের রপ্তানি সক্ষমতা বাড়াতেও নিতে হবে বিশেষ পদক্ষেপ।
মামুনুল হক সম্পর্কে যা বললেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
দেশে সর্বোচ্চ মৃত্যুর রেকর্ড গড়ল করোনা
দেশে ফের করোনা শনাক্তের রেকর্ড
ই-কমার্স খাতের ব্যবসায়ীদের সংগঠন ই-ক্যাবের হিসাবে করোনার প্রথম ধাক্কায় মাত্র ৮ মাসে ই-কমার্স এর লেনদেন হয়েছে ৩ হাজার কোটি টাকা। সংগঠনটির সদস্য সংখ্যা এখন দেড় হাজার। করোনার এই সময়েই নতুন সদস্য হিসেবে যুক্ত হয়েছে ৪৬০ টি প্রতিষ্ঠান।
মহামারী করোনার সাথে লড়াই করে টিকে থাকতে স্বাস্থ্যবিধি ও সতর্কতার কোনো বিকল্প নেই। এমন বাস্তবতায় অনলাইন কেনাকাটার পাশাপাশি; প্রযুক্তি পণ্যের উদ্ভাবন ও বিকাশের মাধ্যমে রপ্তানি সক্ষমতা বাড়ানোর কথাও বলছেন উদ্যোক্তারা।
কেবল রাজধানী কেন্দ্রীক নয়; দ্রুতগতির ইন্টারনেট; মানসম্মত পণ্য এবং সরবরাহ ব্যবস্থার উন্নয়ন ঘটিয়ে ই-বাণিজ্য রাজধানীর বাইরে ছড়িয়ে দেওয়া গেলে নতুন কাজের সুযোগ এবং স্বাস্থ্যঝুঁকি কমিয়ে আনা সম্ভব বলে মত বিশ্লেষকদের।
news24bd.tv তৌহিদ