মসজিদে ইমামতি করার পাশাপাশি ভোরে স্থানীয় শিশুদের আরবি পড়াতেন মঞ্জুরুল হক (২৫)। সেই সুবাদে মাদ্রাসাছাত্রীর সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তোলেন। পরে বিয়ের প্রলোভনে মাদ্রাসাছাত্রীকে ধর্ষণ করেন ওই ইমাম।
নেত্রকোনার কেন্দুয়া উপজেলায় ঘটে এমন ঘটনা।
ধর্ষণের শিকার ওই মাদ্রাসাছাত্রীকে ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য নেত্রকোনা সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
মার্কেট–শপিং মল খুলল চার দিন পর, ক্রেতা কম
১৪ এপ্রিল থেকে সর্বাত্মক লকডাউননের চিন্তা করছে সরকার : কাদের
পিগিং কার্যক্রমের জন্য টানা দু’দিন গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
হাতেনাতে ধরা খেয়ে নিজে চলে গেল, ঝর্ণাকে সঙ্গে নিল না
বৃহস্পতিবার (০৮ এপ্রিল) আদালতের মাধ্যমে অভিযুক্ত ইমামকে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।
মঞ্জুরুল হক দিগলী ফকিরবাড়ি জামে মসজিদের ইমাম হিসাবে কর্মরত ছিলেন।
তিনি একই উপজেলার বলাইশিমুল ইউনিয়নের নোয়াদিয়া গ্রামের আব্দুর রাজ্জাকের ছেলে।
বুধবার ভোরে পড়তে এলে ওই ছাত্রীকে ধর্ষণের ঘটনা ঘটে।
এ ঘটনায় বুধবার রাতে মাদ্রাসাছাত্রীর বাবা বাদী হয়ে ইমাম মঞ্জুরুলকে আসামি করে কেন্দুয়া থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। ওই দিনই ইমাম মঞ্জুরুল হককে আটক করে পুলিশ।
কেন্দুয়া থানা পুলিশের পরিদর্শক (তদন্ত) হাবিবুল্লাহ খান বলেন, গ্রেপ্তার মঞ্জুরুল হককে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।
news24bd.tv তৌহিদ