শহর থেকে দলে দলে গ্রামে ছুটলে লকডাউনের মানে হয় না

শহর থেকে দলে দলে গ্রামে ছুটলে লকডাউনের মানে হয় না

Other

মানুষের ‘মবিলিট’র (Mobility) সাথে কোভিড ভাইরাসের ছড়িয়ে পরার নিবিড় সম্পর্ক আছে। সে কারণেই ‘ঘরে থাকার’ বা ‘লকডাউনে’র প্রসঙ্গটি এসেছে।

মানুষ নিজ নিজ ঘরে থাকলে, বাইরে না বেরুলে সংক্রমণ ছড়িয়ে পরা নিয়ন্ত্রিত হয়। কিন্তু লকডাউনের ঘোষণায় দলে দলে মানুষ এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায়, শহর থেকে গ্রামে ছুটতে শুরু করলে লকডাউনের মূল যে স্পিরিট সেটি আর কার্যকর থাকে না।


 
লকডাউনের ঘোষণায় হাজার হাজার কিংবা শতশত মানুষ যখন রাস্তায় বেরিয়ে পরে, গ্রামের উদ্দেশ্যে ছুটতে থাকে, তখন তারা তাদের সাথে কোভিডের  ভাইরাসকেও সঙ্গে নিয়ে যান। সারা রাস্তায় ভাইরাস ছড়াতে ছড়াতে তারা গ্রামে যান। গ্রামে গিয়ে সেখানেও ছড়ান।

আরও পড়ুন


‘দ্রুত মার্কিন সেনা বহিষ্কার ইরাকে স্থিতিশীলতা ফিরবে’

হবিগঞ্জ হার্ট ফাউন্ডেশনের আজীবন সদস্য হলেন কানাডা প্রবাসী মাহমুদ

মামুনুলকে নিয়ে ফেসবুকে পোস্ট, আ. লীগের ২ পক্ষের সংঘর্ষ

বৈশাখে মঙ্গল শোভাযাত্রা ও গণজমায়েত না করার নির্দেশ


আবার যাদের শরীরে এখনো ভাইরাস ঢুকতে পারেনি তারা রাস্তায় ভাইরাসের সংস্পর্শে আসেন।

গ্রামে গিয়ে সংস্পর্শে আসেন। আবার লকডাউন কেটে গেলে যখন শহরে ছুটেন তখনো তারা ভাইরাস ছড়াতে ছড়াতে ছুটেন। লকডাউনের ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গে মানুষের এই যে মবিলিটি, সেটি বন্ধ করা না গেলে লকডাউন আসলে অর্থহীন হয়ে যায়।

news24bd.tv আহমেদ