রমজান মাসে রোজাদারকে ইফতার করানো হলো মুমিনের বিশেষ আমল। এ আমলের বিনিময়ে মহান আল্লাহর কাছে আছে বিশেষ পুরস্কার ও সাওয়াব। হজরত যায়েদ ইবনে জুহানি রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি রোজাদারকে ইফতার করালো, তারও রোজাদারের ন্যায় সাওয়াব হবে; তবে রোজাদারের সাওয়াব বা নেকি বিন্দুমাত্র কমানো হবে না। (তিরমিজি, ইবনে মাজাহ, নাসাঈ)
অনেকের ইফতার করার ভালো কোনো ব্যবস্থাও থাকে না।
মুমিনের উচিত সাধ্যানুযায়ী সেই মানুষদের ইফতারের ব্যবস্থা করার চেষ্টা করা। এ ছাড়া অসচ্ছল প্রতিবেশীর খোঁজ রাখাও মুমিনের কর্তব্য। এর বিনিময়ে তাদের জন্য রয়েছে অফুরন্ত সওয়াব।ভারতে করোনার দৈনিক সংক্রমণ ও মৃত্যুতে নতুন রেকর্ড
আরমানিটোলায় কেমিক্যাল গোডাউনের অগ্নিকাণ্ডে নিহত ৪, দগ্ধ ২০
করোনার ভয়ে ভারত ছাড়লো শাহরুখের পরিবার
মাওলানা মামুনুলের বিরুদ্ধে মাদ্রাসা দখলের অভিযোগ
যারা আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য নিঃস্বার্থভাবে ক্ষুধার্ত মানুষের খাবারের ব্যবস্থা করে, মহান আল্লাহ তাদের জন্য জান্নাতের সুসংবাদ দিয়েছেন।
ইফতারের জন্য দাওয়াত করা হলে সেই দাওয়াত গ্রহণ করার মধ্যে কল্যাণ রয়েছে। দাওয়াত গ্রহণের বিষয়ে হযরত আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু- নিজ ভাষায় একটি বর্ণনা তুলে ধরেন। বলেন, তাঁকে এক মহিলা ইফতারের জন্য দাওয়াত করল, তিনি তাতে সাড়া দিলেন এবং বললেন, ‘আমি তোমাকে (মহিলাকে) বলছি, যে গৃহবাসী কোনো রোজাদারকে ইফতার করাবে, তাদের জন্য তার অনুরূপ সাওয়াব হবে। মহিলা বলল, ‘আমি চাই আপনি ইফতারের জন্য আমার কাছে কিছুক্ষণ অবস্থান করুন, বা এ জাতীয় কিছু বলেছে। তিনি বললেন, ‘আমি চাই এ নেকি আমার পরিবার অর্জন করুক। (মুসান্নেফে ইবনে আব্দুর রাজ্জাক)
news24bd.tv নাজিম