জুমার খুতবা শোনার গুরুত্ব ও ফজিলত

জুমার খুতবা শোনার গুরুত্ব ও ফজিলত

অনলাইন ডেস্ক

খুতবার শাব্দিক অর্থ বক্তৃতা করা বা ভাষণ দেয়া। জুমার নামাজের আগে খুতবা পাঠ নামাজেরই অংশবিশেষ। ইসলামি শরীয়তের পরিভাষায় খুতবা বলা হয় এমন বক্তৃতা, যাতে আল্লাহর প্রশংসা, তাঁর একত্ববাদের ঘোষণা, প্রিয় নবী হজরত মুহাম্মাদ (সা.) এর প্রতি দরুদ এবং উপস্থিত সাধারণের প্রতি উপদেশ বিদ্যমান থাকে।

জুমার দিন জুমার নামাজে খতীবের খুতবা শোনা ওয়াজিব।

খুতবা চলাকালীন মুসল্লিদের জন্য কথাবার্তা বলা নিষেধ। নিচের হাদিসটি লক্ষ্য করলে আমরা জুমার খুতবার ফজিলত সম্পর্কে ধারণা পাই-

হজরত আবু হোরায়রা (রা.) হতে বর্ণিত- রাসূলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেন, ‘তোমাদের মধ্যে যে ব্যক্তি জুমার দিনে গোসল করল, এরপর জুমায় গেল, নির্ধারিত সালাত আদায় করল, মন দিয়ে খুতবা শেষ পর্যন্ত শুনলো, এরপর ইমামের সঙ্গে সালাত আদায় করল, তার সেই জুমা থেকে পরবর্তী জুমা পর্যন্ত এবং আরো তিন দিনের গুনাহ মাফ করে দেয়া হবে। ’ (বুখারী, মুসলিম)


আরমানিটোলা অগ্নিকাণ্ড: প্রাণ গেল আরও একজনের

ভারতে অক্সিজেন সংকট, পাশে দাঁড়াল সৌদি আরব

বিচারক পরিচয়ে প্রেম, অত:পর ধর্ষণ

ফিতরার গুরুত্ব ও ফজিলত


খুতবা জুমার নামাজের শর্ত বা ফরজ। খুতবা ব্যতীত জুমার নামাজ হয় না।

উপস্থিত মুসল্লিদের জন্য খুতবা শ্রবণ করা ওয়াজিব। তাই খুতবা চলাকালে নিরর্থক কাজে মশগুল থাকা শরিয়তের দৃষ্টিতে বৈধ নয়।

হজরত আবু হোরায়রা (রা.) বলেন, হজরত রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, জুমার দিন খুতবা প্রদানের সময় যদি তুমি তোমার সঙ্গীকে বলো, ‘চুপ করো’ তখন তুমি অনর্থক কথাই বললে। (বোখারী)

news24bd.tv নাজিম