আমদানির সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন সময়মতো না হওয়ায় চালের মজুদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে নেমেছে বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। অনুমতি পেয়েও যেসব ডিলার আমদানি নিয়ে গাফিলতি করেছে তাদেরকে শাস্তির আওতায় আনার কথা বলছেন তারা।
বলছেন, কৃষকের কাছ থেকে বাড়তি দাম দিয়ে ধান সংগ্রহ করে, দরিদ্র মানুষদেরক কাছে কম দামে পৌঁছে দিতে হবে সরকারকে।
দেশের বাজারে বেড়েই চলেছে চালের দাম।
হিসেব বলছে, গেলো তিন মাসে মোটা চালের দাম বেড়েছে প্রায় ১৩ শতাংশ। যার প্রভাবে নাভিশ্বাস উঠছে নিম্ন আয়ের মানুষের।চালের দাম নিয়ন্ত্রণে সরকারের হাতে মজুদও পর্যাপ্ত নয়। বরং প্রতিবেদন বলছে চালের মজুদ এখন তিন লাখ মেট্টিক টন, যা বিগত ১৩ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন।
হিসেবে দেখা যায়, এপ্রিল পর্যন্ত সরকার প্রায় সাত লাখ টন আমদানির জন্য চুক্তি করে কয়েকটি প্রতিষ্ঠানের সাথে, এর মধ্যে আমদানি হয়েছে ২ দশমিক ৪৩ লক্ষ মেট্টিক টন।
কৃষকের কাছ থেকে বাড়তি দামে সরাসরি ধান কেনার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। এজন্য আগামী ৩০ মে পর্যন্ত ধানের বাড়তি দাম ধরে রাখার পরামর্শ তাদের। তবে নিম্ন আয়ের মানুষদের খাদ্য সহায়তা বাড়াতে জোর দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা।
বিস্কুট খেয়ে ফেলায় শিশুকে গলাটিপে হত্যা
ভারতে ৮০ মেট্রিক টন তরল অক্সিজেন পাঠালো সৌদি আরব
হেফাজতের আহবায়ক কমিটিতে আছেন যারা
কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণার কয়েক ঘণ্টার মধ্যে হেফাজতের আহবায়ক কমিটি
মজুদ পরিস্থিতি নিয়ে খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্রের সাথে যোগাযোগ করা হলে এখনই কোন মন্তব্য করতে রাজি হননি। তবে দু-একদিনের মধ্যে সংবাদ সম্মেলন করে বিস্তারিত জানানোর আশ্বাস দেন খাদ্যমন্ত্রী।
news24bd.tv নাজিম