ছাদে সব্জী লাগিয়ে অর্থনৈতিক সাফল্য আসে না। এটা তো সবাই জানে। পরিশ্রম হয়, কিছুটা প্রশান্তি আসে। গতবার করোনার প্রথম ধাক্কার সময় ফেসবুকে ছবি দিয়েছিলাম।
অনেকেই এটা ভালভাবে নেন নি। কেউ কেউ কঠিন সমালোচনা করে বলেছেন, বামপন্থী উনি এখন রাজপথ ছেড়ে ছাদে উঠেছেন।
তাদের সমালোচনায় কষ্ট পেলেও আমরা কাজ ছেড়ে দেই নি। নুর আলম, জুলফিকারের চেষ্টায় এবার সব্জীতে দু’বার মার খেয়ে তৃতীয় দফায় কিছুটা সাফল্য আসছে।
গতকাল রাতে ফেসবুকে এক প্রগতিশীল লেখক অধ্যাপকের তাচ্ছিল্যভরা সমালোচনা মনটাকে ভারাক্রান্ত করেছিল। সকালে ছাদের গাছ দেখে সে ভার এখন হালকা, পালকের মত। মনটা খানিক প্রসন্ন। ঝড়ের আঘাত আর রোদের তীব্রতা সহ্য করেও গাছে করলা, চিচিংগা, ধুন্দুল ধরতে শুরু করেছে।
আরও পড়ুনঃ
ট্রিও মান্ডিলি: এক আধুনিক রূপকথার গল্প
ইতিহাসের সবচেয়ে ব্যয়বহুল বিবাহবিচ্ছেদ!
সভায় সংলাপ দিয়ে শুধু হাততালিই পেলেন মিঠুন?
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকদের গুলি করে মারার প্রকাশ্য হুমকি (ভিডিও)
প্রকৃতির নিয়ম মেনে ওরা টিকে থাকার লড়াই করে যাচ্ছে। ফুল ফুটিয়ে, ফল ধরিয়ে সাধ্যমত জীবনচক্র সম্পন্ন করার চেষ্টা করছে। এটা দেখে নিজেও শক্তি পাই। নিজেকে প্রশ্ন করি, সমাজের নিয়ম জেনে আমরাও সংগ্রাম করবো না কেন?
news24bd.tv / নকিব