কুড়িগ্রামে প্রথমবারের মতো দেশের কৃত্রিম জলাধারে সবুজ হিরা খ্যাত স্পিরুলিনা চাষ হচ্ছে। এতে আত্ননির্ভরশীল হয়ে উঠছেন অনেকেই। পাশাপাশি দেশের পুষ্টি চাহিদা পূরণে রাখবে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা, বলছেন উদ্যোক্তারা।
সরকারি সহায়তা থাকলে কেমিক্যাল হবে সহজলভ্য।
আর তবেই স্পিরুলিনা বিদেশে রপ্তানি সম্ভব বলে দাবি তাদের। প্রায় তিন মাস আগে শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে প্রশিক্ষণ নিয়ে স্পিরুলিনা বা সামুদ্রিক শৈবালের চাষ শুরু করেন সাত তরুণ উদ্যোক্তা।প্রায় সাড়ে তিন লাখ টাকা ব্যয়ে বাণিজ্যিকভাবে স্পিরুলিনা চাষের জন্যই বিশেষভাবে তৈরি করেন ২৪ হাজার লিটার ধারণ ক্ষমতা সম্পন্ন একটি জলাধার। চারিদিকে জাল আর পলিথিন দিয়ে নিখুঁতভাবে তৈরি করা হয়েছে বিশাল এই জলাধারটি।
বীজ হিসেবে ১১ কেজি মা শৈবাল বা মাদার কালচার পানিতে দেয়া হয়। রোদ বেশি থাকলে উৎপাদন বেশি হয়। সমুদ্রের পানি উপাদানের জন্য জলাধারে দিতে হয় সাত ধরনের ওষুধ। শৈবাল সংগ্রহ করা হয় ছাঁকুনি দিয়ে। সঠিকভাবে বাজারজাত করা গেলে মাসে এই খামারে ২০ থেকে ৩০হাজার টাকা খরচ করে ২ থেকে ৩ লাখ টাকা আয় করা সম্ভব বলে জানান উদ্যোক্তারা।
নিয়ন্ত্রণ হারানো চীনের রকেট পড়লো ভারত মহাসাগরে
যাত্রীদের চাপ সামলাতে সব ফেরিঘাটে বিজিবি মোতায়েন
অবশেষে করোনামুক্ত হলেন খালেদা জিয়া
কাবুলে স্কুলের পাশে বোমা বিস্ফোরণে নিহত ৫৫
সুপার ফুড স্পিরুলিনার সুফল সাধারণ মানুষের কাছে পৌঁছানো গেলে এটি বাজারজাতকরণ সহজ হবে। এছাড়াও সরকারি সহযোগিতা পেলে দেশে তৈরি হবে অনেক উদ্যোক্তা-এমনটাই মনে করেন কৃষি অফিসার।
দেশের চাহিদা পূরণের পাশাপাশি স্পিরুলিনা রপ্তানি করে বৈদেশিক মুদ্রা আয় করা সম্ভব, বলছেন বিশেষজ্ঞরা।
news24bd.tv নাজিম