স্ত্রী হত্যার অভিযোগে জাঁদরেল সেই পুলিশ অফিসার এখন জেলে। রিমান্ডে তিনি অসংখ্য আসামিকে ইন্টারোগেট করেছেন। তাঁকে অন্যরা আজ বা কাল ইন্টারোগেট করবেন। এটা তাঁর নিয়তি।
প্রথম দফায় তিনি ছাড় পেয়েছিলেন। তিনি মনে করেছিলেন, তাঁর আর কিছু হবে না। কিন্তু গিঁট্টুতে যে আটকে গেলেন তিনি। স্ত্রী খুন হওয়ার পর তাঁকে প্রথমবার ঢাকায় জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছিল।
তাঁকে বলা হয়েছিল, তুমি খুনের সঙ্গে জড়িত কিনা, 'ইয়েস' বা 'নো' বলবে। তিনি 'নো' বলেছিলেন। তাঁকে ছেড়ে দেওয়া হলো। পরদিন আবার পদস্থ কর্মকর্তাদের মুখোমুখি হন তিনি। আবার তাঁকে 'ইয়েস' বা 'নো' বলতে বলা হলো। তিনি কোনোটি বলেননি। বলেছেন শুধু ডান (Done).
তাঁর সঙ্গে পেশাগত কাজে ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ ছিল আমার। অনেক তথ্য দিয়ে সহযোগিতা করেছেন। অনেক 'স্কুপ' পেয়েছি তাঁর কাছ থেকে। তারপরও বলব, স্ত্রী খুনের সঙ্গে জড়িত থাকলে শাস্তি হোক তাঁর।
(ফেসবুক থেকে)
news24bd.tv / কামরুল