যে সমস্যা তা মন্ত্রণালয়ে সমাধান করা যেত। থানা পুলিশ পর্যন্ত যাওয়া লাগে না। সাংবাদিক তার পেশার কারণে তথ্য সংগ্রহের চেষ্টা করবেই তা যে কোনো ভাবেই হোক। এটাই সাংবাদিকের পেশা।
জ্ঞান চুরি কিংবা তথ্য চুরি কোনো অপরাধ না।সংবাদ জাতিকে জানানো সাংবাদিকের দায়িত্ব। সংবাদ বয়কট সাংবাদিকের দায়িত্বের মধ্যে পড়ে না। একজন গুরুতর অপরাধীরও আত্মপক্ষ সমর্থনের অধিকার আছে।
সবাই পক্ষে থাকবে না, বিপক্ষেও থাকবে। সেই মত প্রকাশের সুযোগও দিতে হবে। মত প্রকাশের স্বাধীনতা নিয়ে সবচেয়ে বেশি কাজ করেন সাংবাদিকরা। একজন মন্ত্রী কিংবা যে কারো ভিন্নমত থাকতেই পারে। প্রকাশের ক্ষেত্র শোভন নাও হতে পারে। এর গঠনমূলক সমালোচনা কিংবা প্রতিবাদ না করে বয়কট কিংবা যোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন তোলা কতটুকু শোভন তা ভাবা উচিত।
আরও পড়ুন
ছড়িয়ে পড়া নগ্ন ওই ভিডিওতে আমি ছিলাম না: রাধিকা আপ্তে
ইসরাইলি হামলার বিচার চেয়ে আন্তর্জাতিক আদালতে যাওয়ার ঘোষণা ফিলিস্তিনের
নাগরিকদের সিনোফার্ম টিকার তৃতীয় ডোজ দেয়ার ঘোষণা আমিরাত-বাহরাইনের
এবার ‘কাকলী ভাইরাসে’ আক্রান্ত ঋতাভরী চক্রবর্তী (ভিডিও)
সাংবাদিকরা একজোট হয়ে একজন মন্ত্রীকে তাদের কার্যালয়ে “অবাঞ্চিত” ঘোষণা করেছেন। এখন যদি সব মন্ত্রীরা একজোট হয়ে বলেন, ওই কার্যালয়ের কোনো অনুষ্ঠানে তারা যাবেন না তখন বিষয়টি কেমন হবে? সেটা ভাবছেন তো...?
আমার এই কথার সাথেও অনেকে তর্ক যুক্তি দিতে পারেন। সেখানেও স্বাগতম। তবুও বলবো “ভাবিয়া করিও কাজ করিয়া ভাবিও না ...”
(আশরাফুল আলম খোকন, প্রধানমন্ত্রীর সাবেক ডেপুটি প্রেস সচিব)
news24bd.tv / নকিব