গণপরিবহনে স্বাস্থ্যবিধি পুরোপুরি উধাও। যাত্রী ও পরিবহন শ্রমিকদের মধ্যে মাস্ক পরা নিয়ে ছিল অনিহা। এক আসনে একজন বসার কথা থাকলেও অধিকাংশ গাড়িতে দুজনই বসেছেন। এসব নিয়ে নানা অজুহাত ছিল যাত্রী ও পরিবহন শ্রমিকদের।
তবে পরিবহন শ্রমিক মালিক সমিতির মহাসচিব খন্দকার এনায়েতউল্লাহ বলেন চেকপোস্ট এর মাধ্যমে স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিত করা হচ্ছে।গেল সপ্তাহে করোনা সংক্রমণ রোধে ৩৯ দিন পর যশোরের ১৮টি রুটে গণপরিবহণ চালু হয়। শর্ত ছিল ৬০ ভাড়া বৃদ্ধি করে অর্ধেক যাত্রি বহনের। পাশাপাশি নিশ্চিত করতে হবে স্বাস্থ্যবিধি।
দক্ষিনবঙ্গের পর উত্তরবঙ্গের চিত্র একই। সেখানে মানা হচ্ছে কোন ধরনের স্বাস্থ্যবিধি। ফ্রি স্টাইলে চলছে বসব ধরনের গনপরিবহন। নেওয়া হচ্ছে ৬০ ভাগেরে থেকেও বেশি ভাড়া
এদিকে সড়ক পরিবনহন, মালিক সমিতির মহাসচিব বললেন স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিতে কাজ চলমান। এই কাজে হাইওয়ে পুলিশের সহায়তা চান তিনি
গেল ২৩ শে মে করোনা ভাইরাস সংক্রমণ রোধে সরকার অর্ধেক আসনে যাত্রী পরিবহনসহ শতভাগ স্বাস্থ্যবিধি মানার শর্তে আন্তজেলা ও দূরপাল্লার গণপরিবহন চালুর অনুমতি দেয়।
news24bd.tv / কামরুল