বাংলাদেশের তরুণদের উচিত চাইনিজ, জাপানিজ ও কোরিয়ান ভাষা শেখার প্রতি আগ্রহ তৈরি করা। কারন চীন, কোরিয়া, জাপান হলো এশিয়ার সুপার পাওয়ার। এই সব ভাষা শিখলে, ক্যারিয়ারে অনেক সুযোগ তৈরি হতে পারে।
জ্ঞান-গবেষণার জন্য যে শুধু ইংরেজি ভাষার দেশেই যেতে হবে—এমন চিন্তা পাল্টানোর সময় এসেছে।
কোরিয়ার গবেষণার মান ইউরোপের বহু দেশকে ছাড়িয়ে গেছে। গবেষণার অনেক ক্ষেত্রে কোরিয়া ছাড়িয়ে গেছে আমেরিকাকেও।
আমি খুব আনন্দিত হই, যখন দেখি দেশের অনেক স্টুডেন্ট এখন ব্যাচেলর শেষ করেই কোরিয়া, চীন চলে যাচ্ছে। সেখানে নতুন নতুন সুযোগ লুফে নিচ্ছে।
সেসব দেশের ইউনিভার্সিটিগুলো এখন বিশ্বসেরা। আমার চাইনিজ কলিগরা বলতো, চীনের যেসব স্টুডেন্ট সেদেশের প্রথম সারির ইউনিভার্সিটিতে চান্স পায় না, তারা আমেরিকায় চলে যায়। পিকিং, সিংহোয়া, জেইজিয়াং ইউনিভার্সিটি—এমন সব প্রতিষ্ঠানে চান্স পাওয়া নাকি ভয়াবহ রকমের কঠিন। তুমুল প্রতিযোগিতা।
চীন-জাপান-কোরিয়া-সিঙ্গাপুর-মালয়শিয়া, এই দেশগুলো পূর্বএশিয়াতে শক্তিশালী। জ্ঞান-বিজ্ঞানে তারা বিপ্লব ঘটাচ্ছে। তাদের কাছ থেকে আমাদের জ্ঞান-বিজ্ঞান ধার করতেই হবে। তাদের কাছ থেকে শিখতেই হবে। যে কোন সুযোগ লুফে নেয়ার জন্য নিজেকে প্রস্তুত রাখতে হবে
রউফুল আলম, গবেষক
(মত ভিন্ন মত বিভাগের লেখার আইনগত ও অন্যান্য দায় লেখকের নিজস্ব। এই বিভাগের কোনো লেখা সম্পাদকীয় নীতির প্রতিফলন নয়। )
news24bd.tv / এমিজান্নাত