ক্রিকেটার সাকিবকে নিয়ে নানা জনের নানা রকমের প্রতিক্রিয়ার কোনোটাই পড়িনি, পড়ার প্রয়োজন মনে করিনি। সাকিব একজন আন্তর্জাতিক খেলোয়াড়, যে কোনো পরিস্থিতিতে তার আচরণ হবে খেলোয়াড়সুলভ- এটিই হচ্ছে বটমলাইন। এর ব্যত্যয় হলে সেটিকে অবশ্যই ‘রেড ফ্ল্যাগ’ হিসেবে বিবেচনায় নিতে হবে।
একজন আন্তর্জাতিক মানের খেলোয়াড় ‘বিহেভিয়ারাল নর্মস’ সম্পর্কে অত্যন্ত সচেতন থাকেন, থাকতে হয়।
সেখানে কোনো ব্যত্যয় ঘটলে সেটিকে গুরুত্ব দিয়ে দেখা প্রয়োজন হয়ে পরে।সাকিব আল হাসানের ঘটনাকে আমি এই আঙ্গিকে দেখার পক্ষপাতি। একজন খেলোয়াড় হুটহাট রেগে যান না, রেগে গেলেও তারা ভায়োলেন্ট রিঅ্যাকশন দেখান না। যখন এগুলো ঘটে তখন তার মানসিক অবস্থার দিকে মনোযোগ দেয়া জরুরী হয়ে পরে।
বাই দ্যা ওয়ে,মানসিক রোগ বিশেষজ্ঞর শ্মরণাপন্ন হওয়ার কথা শুনে নাক সিটকাবেন না যেনো। উন্নত দেশগুলোতে যে কোনো মানুষের মানসিক স্বাস্থকেই সবচেয়ে গুরুত্ব দেয়া হয়। অনেক বড় বড় সেলিব্রেটিকেও এমন কি গবেষক, শিক্ষাবিদদেরও অনেক সময় ’অ্যাঙ্গার ম্যানেজমেন্ট’ এর ভেতর দিয়ে যেতে হয়। এটি অত্যন্ত স্বাভাবিক একটি ‘ওয়েলনেস প্রসিডিউর’।
শওগাত আলী সাগর, প্রধান সম্পাদক, নতুনদেশ
(মত ভিন্ন মত বিভাগের লেখার আইনগত ও অন্যান্য দায় লেখকের নিজস্ব। এই বিভাগের কোনো লেখা সম্পাদকীয় নীতির প্রতিফলন নয়। )
news24bd.tv/আলী