রাজশাহীর আমের খ্যাতি আছে দেশজুড়ে। এখন আমের ভরা মৌসুম। এ অঞ্চলে করোনার প্রকোপ বেড়ে যাওয়ায় দেশের বিভিন্ন জেলার পাইকারী ব্যবসায়ীরা আসছেন না।
রাজশাহীতে চলছে বিশেষ লকডাউন।
যার প্রভাব পড়েছে আমের দামেও। রাজশাহীর বানেশ্বরে বসে উত্তরাঞ্চলের দ্বিতীয় বৃহত্তম আমের হাট। সারাদেশের আম ব্যবসায়ীদের কাছে পাইকারী আম কেনাবেচার মোকাম হিসাবে পরিচিত।প্রতি বছর এ সময় পাইকারদের ভিড়ে জমজমাট থাকে হাট।
আমের দাম না পেয়ে হতাশ রাজশাহীর বাগান মালিকরা। তাদের দাবি, টানা খরার কারণে এ বছর আমের কাঙ্খিত ফলন তারা পাননি। এরপর করোনার কারণে বাইরের ব্যবসায়ীরা না আসায় ঠিকমতো বিক্রিই করতে পারছেন না বাগানের আম। রাজশাহীতে চলতে থাকা বিশেষ লকডাউন প্রভাব ফেলেছে আমের দামে।
আরও পড়ুন:
করোনা: ২৪ ঘণ্টায় শনাক্ত-মৃত্যু দুটোই বেড়েছে
বাংলাদেশসহ ২৬ দেশের ওপর পাকিস্তানের ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা
কোনো অবস্থাতেই ভারত থেকে যেন কোরবানির পশু না আসে: এলজিইডি মন্ত্রী
আমের দাম গতবারের তুলনায় কিছুটা বেশি পাচ্ছেন বাগান মালিকরা, দাবি কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের উপ-পরিচালকের। আর করোনা ভীতির কারণে স্বাস্থ্যবিধি মেনে আম প্যাকেট ও সরবরাহের পরামর্শ ফল গবেষণা কেন্দ্রের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তার।
এ বছর রাজশাহী জেলায় ১৭ হাজার ৯৪৩ হেক্টর জমিতে আম উৎপাদন হয়েছে। উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা ২ লাখ ১৪ হাজার ৫০০ মেট্রিক টন। যা অর্জন হবে দাবি, কৃষি বিভাগের।
news24bd.tv নাজিম