এসি এখন আর বিলাসিতা নয়, পরিণত হয়েছে প্রয়োজনীয় চাহিদায়। তবে এসি কেনার আগে কিছু জিনিস অবশ্যই চেক করে নেবেন। আসুন জেনে নেয়া যাক এসি কেনার ক্ষেত্রে কোন বিষয়গুলো বিবেচনা করা জরুরি।
ওয়ারেন্টি:
সাধারণত এয়ার কন্ডিশনারে তিন ধরনের ওয়ারেন্টি থাকে।
মূল বডিতে থাকে এক বছরের, কনডেনসারের জন্য এক বছর ও কমপ্রেসরে তিন-ছয় বছরের। তবে অনেক অনলাইন আবার শুধু কমপ্রেসরেই ওয়ারেন্টি দেয়। অনলাইন শপ এগুলো ঠিকঠাক দিচ্ছে কিনা সেটাও জেনে নিন।টন ক্ষমতা কত:
এসি বা এয়ার কন্ডিশনারের ক্ষমতা পরিমাপ করা হয় টন দিয়ে।
দক্ষতা জেনে নিন:
এসি কেনার আগে এর দক্ষতা বা এফিসিয়েন্সি জেনে নিন। নিয়মিত এসি ব্যবহার করলে স্বাভাবিকভাবেই বিদ্যুৎ বিল বেশি আসবে। তাই বিদ্যুৎ খরচ কম করে ঘর ঠাণ্ডা করতে পারে এমন এসি কেনা উচিত। এসির দক্ষতা পরিমাপ করা হয় স্টার রেটিং দিয়ে। স্টার রেটিং বেশি থাকার মানে হলো বিদ্যুৎ খরচ কম হবে।
আরও পড়ুন:
অবশেষে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে লাগাম টানতে যাচ্ছে সরকার
শ্বাসরুদ্ধকর টাইব্রেকারে স্পেনকে হারিয়ে ফাইনালে ইতালি
করোনায় আক্রান্ত অভিনেতা তৌসিফ মাহবুব
আরও পড়ুন:
অবশেষে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে লাগাম টানতে যাচ্ছে সরকার
কোন এসি কিনবেন?
এসির ধরন কী হবে? উইন্ডো না স্প্লিট? এই দুই এসি বিভিন্ন আকারের কিনতে পাওয়া যায়। উইন্ডো এসির দাম তুলনামূলক কম। এটি ইনস্টল করাও সহজ। তবে উইন্ডো এসিতে আওয়াজ বেশি হয়। ঘর দ্রুত ঠাণ্ডা করার ক্ষমতা রাখে স্প্লিন্ট এসি। দাম তুলনামূলক বেশি থাকে এই এসির। ঝামেলাহীনভাবে এসি ব্যবহার করতে চাইলে ব্যবহার করুন স্প্লিন্ট এসি।
গুরুত্বপূর্ণ যন্ত্রাংশ:
ব্লোয়ার ফ্যান হলো এসির একটি গুরুত্বপূর্ণ যন্ত্রাংশ। এই ফ্যান বড় হলে ঘর দ্রুত ঠাণ্ডা করতে পারবে। এছাড়া আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ যন্ত্রাংশ হলো কন্ডেনসার কয়েল। ঘর ঠাণ্ডা করতে এর ব্যবহার হয়ে থাকে সবচেয়ে বেশি। প্রোটেক্টিভ ক্যাপাসিটরও বেশ গুরুত্বপূর্ণ। শর্ট সার্কিট হলে এই অংশ আগুন নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। এসি কেনার আগে এসব যন্ত্রাংশ সম্পর্কে জেনে নিন।
news24bd.tv নাজিম