ধর্ষণে শ্লীলতাহানি মেয়েটার না, ছেলেটার হয়

ধর্ষণে শ্লীলতাহানি মেয়েটার না, ছেলেটার হয়

Other

যার যায় তার মতো করে কেউ কী বোঝে! আমরা বেশিরভাগই যেকোনো কিছুর নেতিবাচক দিকগুলোর প্রতি বেশি প্রভাবিত হই। আর তাই কার অপমৃত্যু হলো, কে ধর্ষিত হলো, কার ডিভোর্স হলো এসব মসলা মাখিয়ে রটাতে কি আনন্দ! 

প্রতিদিনের ধর্ষণের ঘটনাওগুলোই দেখি। কীভাবে দেখি? নিউজের মাধ্যমে। সবাই কী আপনার কাছে একই পদ্ধতিতে পৌছে দেয়? কিছু খবর দেখে মনে হয় তারা আনন্দ পেতে আর আনন্দ দিতে হাজির হয়।

যেমন একটা শব্দ "শ্লীলতাহানি"। একটা ধর্ষণের ঘটনায় আমি মনে করি শ্লীলতাহানি মেয়েটার না, ছেলেটার হয়। কারণ সমাজ এবং আইনের চোখে সে অপরাধী।

একটা ডিভোর্স হলে দুজনের না হলেও কোনো এক পক্ষের কষ্ট হয়।

না হয় সেই স্বামী বা স্ত্রীর, না হয় সন্তান থাকলে তার অথবা দুই পরিবারের কারও না কারও। তাই ডিভোর্স, ধর্ষণ এগুলো রটনা না বানিয়ে ঘটনা এবং দুঃখজনক ঘটনা হিসেবে প্রকাশ করে মানুষকে সচেতন করার চেষ্টা করতে পারলে করেন না হলে চুপচাপ থাকেন।

এই যে করোনায় শত প্রাণ যাচ্ছে, রুপগঞ্জে পুড়ছে কত লাশ! কতরকমভাবে খবরগুলো সামনে আসছে। কেউ মানুষকে জানাচ্ছে আর কেউ খবর বানাচ্ছে!

কখনো কখনো সত্যি ক্লান্ত লাগে! এই পেশায় থেকে অথবা মানুষ বলে!

লেখাটি এমি জান্নাত-এর ফেসবুক থেকে নেওয়া (সোশ্যাল মিডিয়া বিভাগের লেখার আইনগত ও অন্যান্য দায় লেখকের নিজস্ব। এই বিভাগের কোনো লেখা সম্পাদকীয় নীতির প্রতিফলন নয়। )

news24bd.tv/আলী