মুসলমানরা গরুর গোস্ত খায়, হিন্দুরা খায় না। মুসলমানরা শুকরের মাংস খায় না, বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী, খ্রিস্টান, চাকমা, মগ, ত্রিপুরা, মার্মা, মুরং অধিকাংশ হিন্দুরা শুকরের মাংস খায়। হিন্দুরা যে গরুর গোস্ত খায় না সেটা নিয়ে অনেক কাঠ মুসলিম প্রকাশ্যে ট্রল করেন।
আবার মুসলিমদের গরু খাওয়া নিয়ে হিন্দুরা যুদ্ধংদেহী।
হিন্দুরা যে গরুর মাংস খায় না সেটা বংগীয়, পাকীয় মুসলিমদের জন্য বিশাল আশীর্বাদ। এর কারণে ভারতের বিশাল সংখ্যক গরু বেঁচে যায় যা সস্তায় বংগীয় মুসলিমদের শীর্ণ হাড্ডিসার দেহে কিছুটা হলেও পুষ্টি জোগায়। বাংলাদেশ বর্ডার নিশছিদ্র করতে পারলে ভারত সরকারীভাবেই অনেকটা বিনামূল্যেই গরু পাঠিয়ে দিতে বাধ্য থাকত। না হয় ভারত এই গরু সামাল দিতে হিমশিম খেয়ে যেত।
অনুরূপভাবে, মুসলমানরা যে শূকর খায় না সেটা শুকরভোজী অন্য ধর্মাবলমবীদের জন্য আশীর্বাদ। বংগীয় ও পাকীয় মুল্লুকে এবং অন্য সব মুসলিম প্রধান দেশে যদি মুসলিমরা শূকর খেত তাহলে আমাদের ভিন্ন ধর্মের ভাইরা শূকরের মাংস খেতে গিয়ে ফতুর হয়ে যেত।
আরও পড়ুনঃ
মেসি নয়, ফাইনালের সেরা খেলোয়াড় ডি মারিয়া
কোপার ফাইনালে ব্রাজিলের হারে ভক্তের বিষপান
পাচারকারীর খপ্পরে পড়ে মরিশাসে গিয়ে ধর্ষণের শিকার তরুণী
১০ দিনের মধ্যে ইভ্যালিকে গ্রাহকদের ২১৪ কোটি টাকা পরিশোধ করতে হবে: টিক্যাব
ভাই যে যার বিশ্বাস মতে যা ইচ্ছে খান। কিন্তু মানুষকে আর বিলুপ্তপ্রায় প্রাণিকে যেন না খায়। আর আপনার চাকরিতে মানুষকে জিম্মি করে যেভাবে মানুষের পকেট মারেন, জামিন বাণিজ্য করেন, ফাইল নাড়ান, অপ্রয়োজনীয় ওষুধ কেনান, টেস্ট করান, মূল্যবৃদ্ধি করেন, ট্যাক্স বাড়ান সেটার চেয়ে শুকরের মাংস অনেক পবিত্র। সেটা জীবন্ত মানুষের মাংস খাওয়ার মতই। আগে যে দেশগুলিতে এবং যে গোষ্ঠীগুলিতে মানুষের মাংস খেত তারা এখন অনেকেই মানুষের মাংস খাওয়া ছেড়ে দিয়েছেন। যেমন - ফিজি, পাপুয়া নিউগিণি, মুরং পাহাড়।
(লেখাটি ফেসবুক থেকে নেওয়া। এই বিভাগের লেখার আইনগত ও অন্যান্য দায় লেখকের নিজস্ব। এই বিভাগের কোনো লেখা সম্পাদকীয় নীতির প্রতিফলন নয়। )
news24bd.tv / নকিব