ঈদুল আজহাকে সামনে রেখে ঝিনাইদহে করোনার মধ্যেও চলছে কামার পল্লীতে ঠুংঠাং হাতুড়ির শব্দ। আর মাত্র ৯দিন বাকি, আগামী ২১ জলাই পালিত হবে পবিত্র ঈদুল আজহা।
এক সময় ঈদের ২০-২৫দিন আগেই সকাল থেকে রাত পর্যন্ত চলতো তপ্ত লোহাকে পিটিয়ে দা, ছুরি, তৈরির কাজ। এবার করোনাভাইরাস সংক্রমণ এড়াতে সরকারের কঠোর লকডাউনের মধ্যে খুব কম সংখ্যক ক্রেতা পাচ্ছেন কামাররা।
জেলার ৬টি উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় রয়েছে কামারপল্লী। সদর উপজেলার নলডাঙ্গা এলাকার কামার অমিত কর্মকার বলেন, এ বছর ব্যবসার সময়টাতে লকডাউন। আগের মতো ব্যস্ততা কামারদের মধ্যে নেই। লকডাউনের কারণে ক্রেতারা আসতে পারছে না। ফলে কাজ অর্ধেকে নেমে এসেছে। এতে করে কোনও রকমে কাজ চলছে।
আরও পড়ুন:
হালুয়া খেয়ে ৫ কেজি ওজন বেড়েছে অক্ষয়ের!
সিরাজগঞ্জে আটক আওয়ামী লীগ সভাপতি
এই প্রজন্মের ইন্সপিরেশনে হবে “লেডিজ অ্যান্ড জেন্টলমেন” সিজন টু !
এ ব্যাপারে শৈলকূপা উপজেলার ফুলহরি গ্রামের নীশিত কর্মকার জানান, কোরবানির আগের মাস থেকেই আমাদের ব্যবসা চাঙা হতো। কিন্তু এ বছর আশানুরুপ কাজ নেই।
এছাড়া, কামারশালায় আসা আলী রেজা নামে এক ক্রেতা জানান, কোরবানির আগে কামারশালায় ভিড় থাকে। লকডাউনের কারণে সে তুলনায় ভিড় না থাকায় লোহা কিনে নিয়ে চাহিদা অনুযায়ী চাপাতি ও দা বানিয়ে নিতে হচ্ছে।
news24bd.tv রিমু