ঈদের পর আগামী ২৩ জুলাই থেকে শুরু হচ্ছে দুই সপ্তাহের কঠোর বিধিনিষেধ। এ সময়ের মধ্যে পোশাক, বস্ত্রসহ রপ্তানিমুখী শিল্পকারখানা চালু থাকবে কি না, সেই সিদ্ধান্ত আগামী শনিবার হতে পারে।
সেদিন সরকারের উচ্চপর্যায়ের একটি বৈঠক হওয়ার কথা।
এদিকে কঠোর বিধিনিষেধের মধ্যেও পোশাক কারখানাসহ রফতানিমুখী শিল্প কারখানাগুলো খোলা রাখতে চান মালিকরা।
বৃহস্পতিবার (১৫ জুলাই) সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলামের সঙ্গে বিজিএমইএ, বিকেএমইএ, বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিল অ্যাসোসিয়েশন, বাংলাদেশ গার্মেন্টস এক্সেসারিজ অ্যান্ড প্যাকেজিং ম্যান্যুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন এবং বাংলাদেশ টেরিটাওলে অ্যান্ড লিনেন ম্যানুফাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের নেতারা বৈঠকে করে এই দাবি জানান।
বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হন বিজিএমইএ সভাপতি ফারুক হাসান।
তিনি বলেন, ‘সরকার নতুন করে লকডাউনের ঘোষণা দিয়েছে। আমরা সার্বিক পরিস্থিতি তুলে ধরেছি।
ফারুক বলেন, ‘আমাদের আবেদন শিল্প কারখানা যেন খোলা থাকে। কারণ আমরা জানি শিল্প কারখানা যদি খোলা না রাখা যায়, এটা মারাত্মকভাবে নেতিবাচক হিসেবে দেখা হয়। করোনার প্রথম ধাক্কায় শিল্প কারখানাগুলোর অনেক অর্ডার বাতিল হয়েছিল। আবার সেগুলো ফিরে এসেছে। এগুলো বাস্তবায়ন করছি। উইন্টার ও ফল সিজনের শিপমেন্টগুলো ১৫ আগস্টের মধ্যে শিপমেন্ট করতে হয়। ’
আরও পড়ুন:
যেমন হবে এবারের এসএসসি-এইচএসসি পরীক্ষা
ঠাকুরগাঁওয়ে ট্রাকচাপায় গেল তিন প্রাণ
বিএনপির মিথ্যাচার সংক্রমণের মতো, মন্তব্য ওবায়দুল কাদেরের
news24bd.tv / তৌহিদ’