দুপুরের পর থেকে দৌলতদিয়া ঘাট ফাঁকা রয়েছে। ঘাটে পর্যাপ্ত পরিমান গণপরিবহন থাকার কারণে ঘরমুখো যাত্রীরা সহজে গৌন্তব্য স্থানে যেতে পারছেন। রাজধানী মুখি যে সকল গণপরিবহন ও গরুবাহী ট্রাক ঘাটে আসছে সেগুলো চলমান রয়েছে।
রোববার দুপুরে দৌলতদিয়া লঞ্চ ও ফেরিঘাট এবং বাস টার্মিনাল এলাকা ঘুরে এমনি চিত্র দেখা যায়।
সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত ঢাকাগামী গবাদী পশুবাহী ও যাত্রীবাহী বাসের দীর্ঘ সারি থাকলেও বেলা বাড়ার সাথে সাথে এই চাপ কমে আসে। দুপুরের পর থেকে ফেরি পারাপার যানবাহন গুলো চলমান রয়েছে। ঘাটে এসে ফেরি পারাপারের গাড়িগুলো সহজে পার হতে পারছে।
এ সময় ঘরমুখি যাত্রী রেহেনা পারভেন এর সাথে কথা হলে তিনি বলেন, বিগত বছরগুলো যে ভাবে নানা প্রকার দুর্ভোগ শিকার করে যেতে হয়।
যশোরগামী গাফফার নামের এক যাত্রী বলেন, পরিবার নিয়ে প্রতি বছর বাড়িতে যাই। রাস্তায় চরম দুর্ভোগ হয়। এবার সেই রকম কোন দুর্ভোগ পাইনি। তবে বৃষ্টিতে ভিজতে হয়েছে।
ঘাট সংশ্লিষ্টদের সাথে কথা বলে জানা যায়, দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে ১৪টি ছোট বড় ফেরি ও ১৭টি লঞ্চ চলাচল করছে। দৌলতদিয়া ঘাটে ১৩টি মৌসুমি ও স্থায়ী ৩টি সহ মোট ১৬টি কাউন্টার রয়েছে।
এ সকল কাউন্টার থেকে দক্ষিণ পশ্চিঞ্চলের ২১ জেলার সাধারণ মানুষ টিকিট সংগ্রহ করে গৌন্তব্য স্থানে যাচ্ছে। অনেক যাত্রী অটোরিক্সা ও মোটরবাইকে যাচ্ছে। তবে ভাড়া গুনতে হচ্ছে দ্বিগুন।
আরও পড়ুন
বিয়ের মাত্র একদিন পরই মারা গেলেন কলেজ শিক্ষক
পর্যায়ক্রমে সবাইকে ভ্যাকসিন দেয়া হবে: প্রধানমন্ত্রী
গোপনে দ্বিতীয় বিয়ে করলেন মাহি!
গোপনে বিয়ে করে মা হতে যাচ্ছেন পপি!
news24bd.tv / কামরুল