বাংলাদেশের জন্মের বন্ধু, আমার পিতার অধিক পিতা!

বাঁ থেকে- জ. ই. মামুন, সায়মন ড্রিং ও মুন্নী সাহা

বাংলাদেশের জন্মের বন্ধু, আমার পিতার অধিক পিতা!

Other

শুক্রবার রোমানিয়ার একটি হাসপাতালে তিনি মারা যান। তাঁর বয়স হয়েছিলো ৭৫ বছর। স্ত্রী ফিয়োনা, দুই জমজ কন্যা ইন্ডিয়া রোজ এবং আভা রোজকে রেখে চির বিদায় নিলেন সায়মন। তাঁর মাধ্যমেই বিশ্ব প্রথম জানতে পারে ৭১ এর ২৫ মার্চে ঢাকায় পাকিস্তান সেনাবাহিনীর গণহত্যার কথা।

২০০০ সালে তাঁর নেতৃত্ব প্রতিষ্ঠিত হয় একুশে টেলিভিশন। তিনিই গড়ে তোলেন বাংলাদেশের প্রথম প্রজন্মের পেশাদার টিভি সাংবাদিকদের।

আমি জীবনে যে ক’জন মানুষের কাছে চিরঋণী, সায়মন ড্রিং তাদের অন্যতম। তাঁর মৃত্যুশোক আমার কাছে পিতৃশোকের সমান।

তাঁর স্নেহ, ভালোবাসা এবং শিক্ষা আমি আজীবন মনে রাখবো।

লেখাটি সাংবাদিক জ. ই. মামুন​-এর ফেসবুক থেকে নেওয়া। (সোশ্যাল মিডিয়া বিভাগের লেখার আইনগত ও অন্যান্য দায় লেখকের নিজস্ব। এই বিভাগের কোনো লেখা সম্পাদকীয় নীতির প্রতিফলন নয়। )

news24bd.tv/এমিজান্নাত