ইমাম সাহেব বললেন, চারটি নালী কাটতে হবে। শ্বাস নালী, খাদ্য নালী ও দুটি রক্তনালী। তিনটি কাটলেও জায়েজ হবে। তবে শুধু দুটি কাটলে ওই পশুর মাংস হারাম হয়ে যাবে।
জবাই করার সময় প্রাণির মৃত্যু ত্বরান্বিত করার জন্য ছুরি দিয়ে গলার ওপরের দিকে খোঁচাখুচি করা নিষেধ। এতে প্রাণির মস্তিষ্ক ও দেহের সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয় এবং স্ট্রোক করে মারা যায়। জবাইয়ে স্বাভাবিক মৃত্যূর আগেই প্রাণি স্ট্রোক করে মারা গেলে তার মাংস হারাম হয়ে যায়।কদিন আগে সাধগুরুর ইনার ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ছিলাম।
আমাদের খাসিটি আজ সকাল সাড়ে সাতটা থেকে দশটা অবধি জবাইয়ের অপেক্ষায় ছিল। ভয়ের ব্যাপার হলো ওর সামনেই গোটা বিশেক গরু ফেলা হয়। হুজুর একে একে জবাই করছেন। চার পাঁচজন গরু জাপটে ধরছে। রক্তের ধারা বইছে। ঝাড়ু দিয়ে রক্ত ড্রেন বরাবর পৌছে দেয়া হচ্ছে। খাসিটি নির্বিকার তাকিয়ে ছিল। জবাইয়ের সময় ও ছিল স্বাভাবিক।
সৃষ্টিকর্তা জানেন ওর মনের অবস্থা কি ছিল
লেখাটি আদিত্য শাহীন-এর ফেসবুক থেকে নেওয়া। (সোশ্যাল মিডিয়া বিভাগের লেখার আইনগত ও অন্যান্য দায় লেখকের নিজস্ব। এই বিভাগের কোনো লেখা সম্পাদকীয় নীতির প্রতিফলন নয়। )
news24bd.tv/এমিজান্নাত