লকডাউনেও বাংলাবাজার ঘাটে যাত্রী

লকডাউনেও বাংলাবাজার ঘাটে যাত্রী

Other

দেশব্যাপী ১৪ দিনের কঠোর লকডাউনের প্রথমদিন বিধিনিষেধ উপেক্ষা করে বাংলাবাজার-শিমুলিয়া নৌরুটে যাত্রী ও যানবাহন সকালে পারাপার হয়েছে।

তবে বিকেলের দিকে যাত্রী ও যানবাহনের চাপ অনেকটাই কমে এসেছে। শিবচরের বাংলাবাজার ঘাটে মোটরসাইকেল আরোহীদের চাপ বেশি দেখা গেছে।

শুক্রবার সকাল থেকে শতশত যাত্রী ও যানবাহন পারাপার হতে দেখা যায় নৌরুটের ফেরিগুলোতে।

বৃহস্পতিবার রাতে বাংলাবাজার ঘাটে আটকে পড়া প্রাইভেটকার, মাইক্রোবাস, অ্যাম্বুলেন্স শুক্রবার সকাল থেকে পার হয়ে গেছে। তবে সকালে ঘাটে আসা কোনো যাত্রীবাহী যানবাহন পার হতে দেওয়া হচ্ছে না বলে ঘাট সূত্রে জানা গেছে।

বিআইডব্লিউটিসির বাংলাবাজার ঘাট সূত্রে জানা গেছে, শুক্রবার ভোর ৬টা থেকে লকডাউন শুরু হলে বাংলাবাজার-শিমুলিয়া নৌরুটে সাধারণ যাত্রী পারাপার বন্ধ রেখেছে কর্তৃপক্ষ। বৃহস্পতিবার রাতে পারাপারের অপেক্ষায় থাকা শতাধিক ছোট যানবাহন সকালে পার করা হয়েছে।

এছাড়া ঘাটে আটকে থাকা অর্ধশত যাত্রীবাহী বাসের শুধু যাত্রীদের পার করা হয়েছে। বাস পারাপার বন্ধ রেখেছে। নৌরুটে সকাল থেকে ১৬টি ফেরি চলছে।

সরেজমিনে শুক্রবার দুপুরে বাংলাবাজার ঘাটে অবস্থান করে দেখা গেছে, ফেরিঘাটে অ্যাম্বুলেন্স, পণ্যবাহী ট্রাক, প্রাইভেটকারের পাশাপাশি অসংখ্য মোটরসাইকেল রয়েছে। কিছু সাধারণ যাত্রী ফেরিতে পার হচ্ছে।

বিআইডব্লিউটিসির বাংলাবাজার ঘাটের ব্যবস্থাপক মো.সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেন, নৌরুটে যাত্রীবাহী কোনো যানবাহন পার করা হচ্ছে না। গতরাতের আটকে থাকা কিছু যানবাহন পার করা হয়েছে সকালে। এছাড়া অ্যাম্বুলেন্সসহ কিছু জরুরি যানবাহন পার হচ্ছে। তবে বিকেলের দিকে চাপ অনেকটাই কমে এসেছে।

বিআইডব্লিউটিএ বাংলাবাজার লঞ্চঘাটের টিআই আকতার হোসেন জানান, বৃহস্পতিবার রাত ১০টা পর্যন্ত লঞ্চ চলাচলের পরে সব লঞ্চ বন্ধ করা হয়েছে। লকডাউনের নিয়ম অনুযায়ী শুক্রবার এ নৌপথে আর কোন লঞ্চ চলেনি। লঞ্চঘাটে যাত্রীও নেই। ঘাটে যেসব যাত্রীরা আসছে তারা ফেরিতে করে পদ্মা পার হচ্ছে।

আরও পড়ুন: 


বাংলাদেশকে টিকা দেওয়ার ব্যাপারে যা জানালেন ভারতীয় হাই কমিশনার

এদেশে সৎ মানুষ তৈরির সিস্টেমটাই নাই

গাজীপুরে পেট্রোল ঢেলে আগুন দিয়ে হত্যা চেষ্টা


news24bd.tv তৌহিদ