করোনা প্রতিরোধে জেলা, উপজেলা ও ইউনিয়ন পর্যায়ের কমিটির অস্তিত্ব কেবল কাগজে কলমে। জেলা প্রশাসকরা বলছেন, প্রন্তিক পর্যায়ে রোগী শনাক্ত ও তাদের দ্রুত আইসোলেশন সেন্টারে নিতে সহায়তার করতেই গঠন করা হয় এই সব কমিটি। সরকারি কর্মকর্তাদের প্রধান করে গঠিত কমিটিগুলোতে সদস্য হিসেবে রাখা হয়েছে জনপ্রতিনিধিদের।
তবে ইউনিয়ন ও উপজেলা চেয়ারম্যানরা বলছে, এই কমিটির কোনো সভায় কখনোই তাদের ডাকা হয়নি।
আর বিশেষজ্ঞরা বলছেন, প্রান্তিক পর্যায়ের এই কমিটিগুলো কার্যকর করা হলে সংক্রমণ অনেকাংশেই রোধ করা সম্ভব হতো।আরও পড়ুন:
প্রতিবন্ধী শিশু পাপের ফল: এই বার্তার জন্যই সরিয়ে ফেলা হলো নিশো-মেহজাবীনের নাটক
অক্সিজেন এক্সপ্রেস নামে বিশেষ ট্রেন দেশে এসেছে
মানহানি মামলা লইয়া দেশে এক প্রকার নৈরাজ্য চলিতেছে
করোনা সংক্রমণ রোধে জেলা, উপজেলা, ইউনিয়ন ও ওয়ার্ড পর্যায়ে কমিটি করেছিল সরকার। করোনা ব্যবস্থাপনা নামের ওই কমিটি এখনও আছে কাগজে-কলমে।
কমিটির কাজ ছিল
-গ্রামে রোগী খোঁজা
-প্রাথমিক পর্যায়ে হাসপাতালে নেয়া
প্রশাসনের শীর্ষ কর্তাদের প্রধান করে গঠন করা কমিটিতে ছিলেন স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা।
গত বছরের মার্চ থেকে এই কমিটি কার্যকর আছে বলে দাবি করেছেন জেলা প্রশাসক ও সিভিল সার্জন।
তবে জনস্বাস্থ্য নিয়ে কাজ করা ব্যক্তিরা বলছেন, এমন কমিটির কথা তারা শুনেছেন। কিন্তু কার্যকর আছে-এমনটা জানেন না।
করোনা সংক্রমণ রোধে সামাজিক পর্যায়ে সচেতনতা বাড়ানো ও স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের অংশগ্রহণ বাড়ানোর পরামর্শ জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের।
news24bd.tv/এমিজান্নাত