যশোরে বিটি বেগুন চাষে কৃষকদের আগ্রহ বেড়েছে কয়েকগুণ। কৃষকরা জানান, এ জাতের বেগুনে পোকার আক্রমণ কম হয়। স্বল্প খরচে লাভও বেশি হয়। এ কারণে অনান্য জাতের বেগুনের চেয়ে এ জাতের বেগুন চাষ করছেন তারা।
বেগুন চাষের সময় ডগা ও ফল ছিদ্রকারী পোকার আক্রমণে ৭০-৮০ ভাগ বেগুন মাঠেই নষ্ট যায়। এজন্য প্রতি বছর ১৭-২০ লাখ মেট্রিক টন কীটনাশক ব্যবহার করতে হয়। ফলে বেগুন চাষের খরচ বেড়ে যায় এবং কৃষকরা এ থেকে লাভবান হতে পারেন না।
তবে কৃষকদের এ থেকে পরিত্রাণ দিতে বিটি-১,২,৩, ও ৪ নামে চারটি নতুন জাত উদ্ভাবন করে কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট।
আরও পড়ুন:
ভ্যাকসিন নিয়ে উপহাস করা সেই ব্যক্তির করোনায় মৃত্যু
মাসে এক কোটি টিকা দেওয়ার পরিকল্পনা আছে: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
নামের সাথে লীগ জুড়ে আওয়ামী লীগের সাথে সম্পৃক্ত হওয়ার সুযোগ নেই: কাদের
করোনা: খুলনা বিভাগে একদিনে ৪৫ জনের মৃত্যু
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বেগুনের সাধারণ যে জাতগুলো রয়েছে তাতে প্রচুর পরিমানে পোকা লাগে। এজন্য কৃষক অতিরিক্ত কীটনাশক স্প্রে করে। ফলে বেগুনের উৎপাদন খরচ বৃদ্ধি পায়। তবে বিটি বেগুন চাষ করলে এসব থেকে রেহাই পাওয়া যাবে। তাই এই বেগুন চাষে কৃষকদের বিভিন্ন পরামর্শ দিচ্ছেন তারা।
২০১৪ সালে বিটি বেগুনের জাত উদ্ভাবিত হয়। মাত্র ২০ জনা চাষি এই বেগুন চাষ শুরু করে। বর্তমানে সারাদেশে ৬৫ হাজর চাষি ৩০ হাজার হেক্টার জমিতে বিটি বেগুন চাষ করছে।
news24bd.tv নাজিম