জাতির পিতা রাজনীতিকে আন্দোলনমুখী করেছিলেন বলেই দ্রুত স্বাধীনতা অর্জন: আমু

অনলাইন ডেস্ক

জাতির পিতা রাজনীতিকে আন্দোলনমুখী করেছিলেন বলেই দ্রুত স্বাধীনতা অর্জন সম্ভব হয়েছে। এমন মত বর্ষিয়ান রাজনীতিবিদ ও আওয়ামী লীগ নেতা আমির হোসেন আমুর। তিনি বলেন, বাংলাকে বাদ দিয়ে যখন রাষ্ট্রভাষা উর্দু করার চেষ্টা করা হয়, তখন বঙ্গবন্ধু বুঝেছিলেন, এর পেছনের উদ্দেশ্য, শাসন আর শোষণ। তখন থেকে এর বিরুদ্ধে সোচ্চার হন তিনি।

সচেতন করতে থাকেন মানুষকেও।

পাকিস্তান রাষ্ট্র সৃষ্টির পর থেকেই জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান উপলব্ধি করতে পেরেছিলেন, তাদের সঙ্গে আর থাকা যাবে না। ব্রিটিশরা যখন চলে যায়, বৃহত্তর বাংলা যেন ভাগ না হয় সে জন্য তখন থেকেই আন্দোলন ছিল। বঙ্গবন্ধু বুঝতে পেরেছিলেন বলেই ভাষা আন্দোলন থেকে শুরু করে রাজনীতিটা আন্দোলনমুখী করে তোলেন।

নিজে প্রস্তুতি নিয়ে দলকেও প্রস্তুত করেন। পাকিস্তানিরা যে পূর্বপাকিস্তানকে শোষণ, শাসন করছে তা প্রতি জনসভা, দলীয় সভায় তুলে ধরতেন। নিজেকে তিনি বাঙালি আদর্শবান নেতা প্রতিষ্ঠিত করেছেন তাঁর কর্মকান্ডের মাধ্যমে। সে কারণেই দ্রুত স্বাধীন হয় বাংলাদেশ।

ছয় দফা ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গে বাঙালিরা লুফে নেন। এর সমর্থনে সবাই এগিয়ে আসলেন। কিন্তু পাকিস্তান তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখাল।

আরও পড়ুন


আদালতে পরীমণিকে নিয়ে হট্টগোল, বিচারকের এজলাস ত্যাগ

তালেবানদের সহিংসতায় আফগান সরকারের গণমাধ্যম বিভাগের প্রধান নিহত

আজ থেকে গণটিকা শুরু

ডিবির এডিসি সাকলায়েনের বাসায় গভীর রাত পর্যন্ত ছিলেন পরীমণি, সিসিটিভিতে ধরা

৭ মার্চের ভাষণে জাতির পিতা গেরিলা যুদ্ধের সব ধরনের নির্দেশনা দেন। আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে গ্রামগঞ্জে পাড়া মহল্লায় সংগ্রাম প্রতিরোধ কমিটি গঠনের নির্দেশ দেন। ২৫ মার্চ রাতে জাতির পিতা দেশকে স্বাধীন দেশ ঘোষণা করলেন। তার কাঙ্ক্ষিত স্বপ্নপূরণ হয়। দীর্ঘ ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের মাধ্যমে বাংলাদেশ বিজয় লাভ করে।

news24bd.tv রিমু