রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ১৪টি সাধারণ ওয়ার্ড করোনা বিশেষায়িত করা হয়েছে। গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি ওয়ার্ডের শয্যা কমানো হয়েছে। কোভিডে মনোযোগ দিতে গিয়ে তাই টান ধরেছে সাধারণ চিকিৎসায়।
একই বিছানায় একাধিক শিশু।
প্রতিটি বেডের হাল একই। আগে যে পরিমাণ বেড ছিল শিশু ওয়ার্ডের, এখন সেটি কমেছে করোনায় বরাদ্দ দিতে গিয়ে। প্রসূতি ওয়ার্ডের হালও বেশি ভাল না। শয্যা কমে হয়েছে অর্ধেক।করোনার ডেল্টার ঢেউয়ে টালমাটাল হাসপাতাল। করোনা আক্রান্ত রোগীর পাশাপাশি এবছর সাধারণ রোগী বেড়েছে কয়েকগুণ। করোনার দিকে নজর দিতে গিয়ে ভোগান্তি বেড়েছে সাধারণ রোগীদের।
করোনা বিশেষায়িত ওয়ার্ডে রূপান্তর করা হয়েছে
ওয়ার্ডের শয্যা কমিয়ে গুরুত্ব দেয়া হয়েছে কোভিডে। অন্য রোগীদের ভোগান্তি কাটিয়ে উঠতে তাই বিকল্প উদ্যোগ নেয়ার পরামর্শ জনস্বাস্থ্যবিদদের।
রোগীদের সমস্যার কথা স্বীকার করে হাসপাতালের পরিচালক বলছেন, এখন সাধারণ রোগী বাড়ছে। এ কারণে ব্যবস্থাপনায় কিছুটা সমস্যা হচ্ছে। করোনার সংক্রমণ কমে আসলে, ওয়ার্ডগুলোকে আবারও সাধারণ ওয়ার্ডে ফিরিয়ে নেয়া হবে।
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ১২’শ শয্যার। তারপরেও রোগীর চাপ সামলাতে হিমশিম অবস্থা। তাই আগের ভবনগুলোতে আপাতত টিনসেড ভবন নির্মাণের পরিকল্পনা নিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
আরও পড়ুন:
দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনয় মৃত্যুর তথ্য
বিধিনিষেধ শিথিলের প্রজ্ঞাপনে যা আছে
১১ আগস্ট থেকে যা যা খুলে দেয়া হবে!
নাটোরে পিকআপ ভ্যান খাদে, মহিলা সহ নিহত ৬
news24bd.tv / কামরুল