টানা লোকসানে একের পর এক বন্ধ হচ্ছে পোল্ট্রি খামার

Other

একদিকে মুরগীর খাবারের দাম বেশি। অন্যদিকে দীর্ঘ লকডাউনে বেচাবিক্রি বন্ধ। টানা লোকসানে একের পর এক বন্ধ হয়ে যাচ্ছে পোল্ট্রি খামার। উৎপাদন খরচের সঙ্গে বিক্রয়মূল্যের সমন্বয় না করা হলে টিকে থাকতে পারবেন না বলে জানিয়েছেন খামারিরা।

কুষ্টিয়ার কবুরহাটের গিয়াস উদ্দিন। এক বছরে তিনবার লোকসান খাওয়ায় ফাঁকা হয়ে গেছে তার মুরগীর খামার। ১৫ লাখ টাকা লোকসানে শেষ হয়েছে পুঁজি। বাড়ির কবুতর নিয়ে রেখেছেন ফাঁকা খামারে।

গিয়াস উদ্দিনের মতো হাজার হাজার ক্ষুদ্র খামারির একই অবস্থা। লকডাউনে যানবাহন, হোটেল, রেস্টুরেন্ট, হাট-বাজার ও অনুষ্ঠান বন্ধ থাকায় মুরগীর বিক্রি কমে গেছে। পড়ে গেছে দাম। বিশেষ করে সোনালী মুরগীর দাম কমেছে অস্বাভাবিক হারে।

প্রণোদনা বা ঋণের ব্যবস্থা করলেও ক্ষতিগ্রস্ত এসব খামারিদের রক্ষা করা সম্ভব নয়- বলছেন তাদের নেতা। উৎপাদন খরচের সঙ্গে দামের সমন্বয় করার তাগিদ দেন তিনি।

তবে, মধ্যবিত্তরা আর্থিকভাবে বিপর্যস্ত থাকার কারণেই এই সংকট সৃষ্টি হয়েছে- বলছেন জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা।

এভাবে লোকসানে পড়ে একে একে খামারিরা নিঃস্ব হতে থাকলে পোল্রির্ শিল্প ধ্বংস হয়ে যাবে বলে মন্তব্য করেছেন খাত সংশ্লিষ্টরা।

আরও পড়ুন:


মুহিতের করোনা নেগেটিভ, তবে শারীরিক দুর্বলতা আছে

ফের দুই দিনের রিমান্ডে মডেল মৌ

রাঙামাটি পানি বিদ্যুৎ কেন্দ্রে উৎপাদন বৃদ্ধি


news24bd.tv তৌহিদ

সম্পর্কিত খবর