ক্যাসিনোকান্ডে দুদকের অনুসন্ধানে শতাধিক ব্যক্তির নাম, তদন্ত শেষ হয়নি ২ বছরেও

Other

ক্যাসিনোকান্ডে দুদকের অনুসন্ধানে উঠে এসেছে শতাধিক ব্যক্তির নাম। সংস্থাটিতে মামলা হয়েছে ৩৩টি। দুই বছর গড়ালেও বাকী অভিযোগগুলো খতিয়ে দেখা চলছেই। প্রভাব খাটিয়ে ঠিকাদারী টেন্ডার বণিজ্যে গণপূর্তের মাফিয়া জিকে শামীম ও খালেদ মাহমুদ ভূইয়া এবং তাদের সহযোগী গণপূর্তের প্রকৌশলীসহ ১৩ কর্মকর্তাকেও করা হয়েছিল জিজ্ঞাসাবাদ।

করোনার কারণে দুদকের কার্যক্রম ধীরগতি হলেও টিআইবি বলছে টাস্কফোর্স গঠন করতে। অভিযুক্তদের পেছনের শক্তিকেও সামনে আনার পরামর্শ দিয়েছে টিআইবি।  

ঠিক এভাবে কথাগুলো বলছিলেন দুর্নীতি দমন কমিশনের সাবেক চেয়ারম্যান ইকবাল মাহমুদ।

২০১৯ সালে রাজধানীসহ সারাদেশে আলোড়ন সৃষ্টি করে ক্যাসিনো অভিযান।

ক্লাবপাড়ার আড়ালে অবৈধ অর্থের ছড়াছড়িতে রমরমা ক্যাসিনোকান্ড। দুদকের জালে জমা পড়ে শতাধিক ব্যক্তির নাম।

শুধু ক্যাসিনোকান্ডই নয়। রাজনৈতিক পরিচয়ের আড়ালে বিভিন্ন ঠিকাদারী আর টেন্ডারবাজীতে নাম আসে জিকে শামীম, বহিষ্কৃত যুবলীগ নেতা খালেদ, গণপূর্তের ১৩ কর্মকর্তাসহ কয়েকজন সংসদ সদস্যের নামও। যাদের বিভিন্ন সময় দুদকের তলবে জিজ্ঞাসাবাদ করে সংস্থাটির তদন্ত কর্মকর্তারা।

ক্যাসিনোকান্ড, ঠিকাদারী বাণিজ্য সেন্ডিকেটে দুদকের অনুসন্ধানে শতাধিক ব্যক্তির নাম আসলেও বছর গড়িয়ে মামলা হয়েছে ৩৩টি। ২২টি অভিযোগ দায়েরসহ ১১টি মামলা রয়েছে তদন্তাধীন।

আরও পড়ুন:

যতক্ষণ না পুলিশ আসবে, মিডিয়া আসবে লাইভ চলবে: পরীমনি

আবারও মুখোমুখি ব্রাজিল-আর্জেন্টিনা

একসঙ্গে দুই ছেলে ও দুই মেয়ের জন্ম


 

অভিযুক্তদের আশ্রয়-প্রশ্রয় দেয়া নেপথ্যের প্রভাবশালী মাথাগুলোও বের করার পরামর্শ টিআইবির।

তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা নিতে বক্তব্য ও নির্দেশনাতেই সীমাবন্ধ না থেকে দুদককে ট্রাস্কফোর্স গঠনের আহ্বান জানিয়েছে টিআইবি।

news24bd.tv/আলী