নবগঠিত ঢাকা মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির লক্ষ্য সামনের নির্বাচন

Other

আগামী সংসদ নির্বাচনকে লক্ষ্য ধরে গণতন্ত্র ফেরানোর আন্দোলন সফল করার প্রস্তুতি শুরু করেছেন ঢাকা মহানগর বিএনপির নবগঠিত আহ্বায়ক কমিটির নেতারা। অবশ্য, নতুন এই কমিটি নিয়ে মিশ্র প্রতিক্রিয়া তৃনমুলের নেতাকর্মীদের। পুন:বিবেচনায় কমিটিতে বাদ পড়া এমন ত্যাগী নেতাদের যুক্ত করা উচিত বলে মনে করেন অনেকেই।  

২০১৭ সালের ১৮ এপ্রিল হাবিবউন নবী খান সোহেলকে সভাপতি ও কাজী আবুল বাশারকে সাধারণ সম্পাদক করে দক্ষিণ এবং এম এ কাইয়ুমকে সভাপতি ও আহসানউল্লাহ হাসানকে সাধারণ সম্পাদক করে উত্তরের কমিটি করা হয়েছিল।

দুই বছর মেয়াদ আর মেয়াদউত্তীর্ণ পরের ৩ বছর- মোট পাঁচ বছরের এই সময়ে ২০১৮ সালে কারবন্দী হন দলের চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়া। মুক্তির আন্দোলনের কথা বললেও তেমন কোন ভূমিকা রাখতে পারেনি তারা। ২০১৮ সালের জাতীয় নির্বাচন, ২০২০ সালে ঢাকার দুই সিটি নির্বাচনে্ও এই দুই কমিটির সমালোচনা রয়েছে।

এমন বাস্তবতায় গেলো ২ আগস্ট ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির আহ্বায়ক করা হয় আমান উল্লাহ আমানকে এবং সদস্য সচিব জাতীয় ফুটবল দলের সাবেক অধিনায়ক আমিনুল হক।

দক্ষিণে আবদুস সালামকে আহ্বায়ক এবং রফিকুল আলম মজনুকে করা হয় সদস্য সচিব।

কমিটিকে স্বাগত জানিয়েছেন পদ পাওয়া, না পাওয়া তৃণমুলের দুই পক্ষের নেতাকর্মীরাই। এদের কেউ কেউ মনে করেন কমিটিতে ত্যাগী আরো অনেককেই যুক্ত করা যেতে পারে।  

আরও পড়ুন:

যতক্ষণ না পুলিশ আসবে, মিডিয়া আসবে লাইভ চলবে: পরীমনি

আবারও মুখোমুখি ব্রাজিল-আর্জেন্টিনা

একসঙ্গে দুই ছেলে ও দুই মেয়ের জন্ম


অবশ্য মহানগর বিএনপির নতুন নেতারা বলছেন, তৃণমুলে এমন বিতর্ক থাকবেই, এসব ভুলে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।

এরপরও তৃনমুলের অনেক নেতাকর্মীই, খালেদা জিয়ার মুক্তি আর গণতন্ত্র ফেরানোর আন্দোলন- এই কমিটির নেতৃত্বে কতটা সফল হবে- এ নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেছেন।

news24bd.tv/আলী