কুষ্টিয়া শহরে পোস্ট অফিস সংলগ্ন প্রায় ১০ কোটি টাকার সম্পত্তির শরীকানা থেকে বঞ্চিত করা হচ্ছে অন্তত ২০ জন অংশীদারকে। জমি উদ্ধার করে দেয়ার নাম কওে একটি পক্ষ প্রথমে তাদেও নামে রেজিস্ট্রি করে নেয়। পরে এক এন জি ও মালিকের কাছে বিক্রি করে দিয়েছেন বলে অভিযোগ করেছেন তারা। এখন এর দায় নিতে রাজি হচ্ছেন না ওই এনজিও মালিক।
কুষ্টিয়া শহরের হাসপাতাল সড়কে গুরুত্বপূর্ন পয়েন্টে এই ৫৭ শতাংশ জমির মালিক জুগিয়ার কেদার মালিথার নাতি-পুতিরা। মালিকানার বিষয়টি জানতেনইনা এদেও অনেকে। বেদখলে থাকা এই সম্পত্তি উদ্ধার করে দেয়ার কথা বললে অসহায় মালিকরা লিখে দেন পুলিশ কর্মকর্তা হান্নান ও ঠিকাদার বাদশাসহ তিনজনের নামে। অনেকেরই স্বাক্ষও জাল কওে রেজিস্ট্রি করা হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন তারা।
জমির কাগজপত্র ও রেকডের ত্রুটি ঠিক করে দখলে নেয়ার পইে বিক্রি করে দিয়েছেন তারা। বিক্রির টাকাও ঠিকমতো দেয়া হয়নি প্রকৃত মালিকদেও হাতে। এখন কিছুটাকা নিয়ে অনাপত্তি পত্রে স্বাক্ষও করার জন্য চাপও দিচ্ছেন।
আরও পড়ুন:
ভার্চ্যুয়াল আদালতে দেড় লাখের বেশি আসামি কারামুক্ত
চুল বিক্রি করে বছরে আয় ৩ হাজার কোটি টাকা!
স্বাস্থ্যবিধি, টিকা আর মাস্কই ভরসা : স্বাস্থ্যমন্ত্রী
তবে, এসবের কোনকিছুরই দায় নিতে চাচ্ছেন না জমির বর্তমান ক্রেতা।
ক্যামেরার সামনে কথা বলতে রাজি না হলেও অভিযুক্ত বাদশা বলেছেন, অধিকাংশদেরই জমি বিক্রির ভাগের টাকা বুঝিয়ে দেয়া হয়েছে।
news24bd.tv/এমি-জান্নাত