রাজশাহীতে গবাদিপশুর খামার গড়ে তৈরি হচ্ছে উদ্যোক্তা, বাড়ছে কর্মসংস্থান

Other

বাংলাদেশের ৫০ বছরে গ্রামীণ অর্থনীতির অন্যতম চালিকাশক্তি হয়ে উঠেছে গবাদিপশু ও মুরগির খামার। অপেক্ষাকৃত কম পুঁজি, সহজলভ্য কর্মী আর অনকূল পরিবেশের কারণে দ্রুত বাড়ছে খামারের সংখ্যা।  

ফলে মাংস, দুধ আর ডিমের উৎপাদন বেড়েছে কয়েক গুণ। তৈরি হচ্ছে উদ্যোক্তা, বাড়ছে কর্মসংস্থান।

 

বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ালেখার পাট চুকিয়ে আর দশজনের মতো চাকরি জন্যে হন্যে হননি আরাফাত রুবেল। পারিবারিক ব্যবসাকে কৃষিখাতে যুক্ত করেছেন। তারপরই হাত দিয়েছেন গবাদিপশুর খামারে।

পবার ভাল্লুকপুরের নুর হকের আছে দুটি পোল্ট্রি খামার।

দশ বছরে ৭টি খামারের মালিক হওয়া আনারুল মনে করেন, খামার আর খাদ্য-এই দুই ব্যবসা দিয়ে বদলে গেছে গ্রামীণ অর্থনীতি।

গত এক দশকে রাজশাহীতে প্রাণিজ আমিষ উৎপাদন বেড়ে দাঁড়িয়েছে দ্বিগুণ, যা চাহিদা মিটিয়ে উদ্বৃত্ত থাকে।

আরও পড়ুন:


প্রথম আলো ও ডেইলি স্টার সম্পাদকের গ্রেপ্তার দাবি মুক্তিযুদ্ধ মঞ্চের

ই-ক্যাবের সদস্যপদ হারাতে যাচ্ছে ই-অরেঞ্জ

আবারও বার্সেলোনায় এলেন মেসি

কুষ্টিয়া-হরিপুর সেতুর ঢালে ধস


গত ৫০ বছরে বেড়েছে গবাদি পশু ও মুরগির উৎপাদন। সেই সঙ্গে অন্তত ১০ গুণ উৎপাদন বেড়েছে দুধ, ডিম আর মাংসের।

পরিসংখ্যান বলছে, বর্তমানে এই খাতে ২০ শতাংশ প্রত্যক্ষ ও ৫০ শতাংশ পরোক্ষ কর্মসংস্থান হচ্ছে। সে কারণে গেলো অর্থবছরে কৃষি জিডিপিতে পশুপালন আর পোল্ট্রির অবদান প্রায় ১৪ শতাংশ।

news24bd.tv নাজিম