দেশের দীর্ঘতম রানওয়ে সমৃদ্ধ বিমান বন্দর হবে কক্সবাজারে। আর সমুদ্র ঘেঁষে কক্সবাজারে অবতরণ করবে বিমান। দেশের পর্যটন রাজধানী খ্যাত কক্সবাজার বিমানবন্দরকে ঘিরে চলছে সরকারের নানা পরিকল্পনা। কক্সবাজারকে আঞ্চলিক যোগাযোগের কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত করতে চায় সরকার।
বিশ্ব দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত হিসেবে কক্সবাজারের একটি পরিচয় বিশ্ববাসীর কাছে ছিলো এতোদিন। এবার আঞ্চলিক যোগাযোগের হাব হিসেবে কক্সবাজার বিমানবন্দরকে বিশ্ববাসীর কাছে পরিচয় করাতে চায় সরকার।
এরই অংশ হিসেবে বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্র রানওয়ের দ্বিতীয় ধাপের নির্মাণকাজের উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এই প্রকল্পের কাজ শেষ হলে রানওয়ের দৈর্ঘ দাঁড়াবে ১০ হাজার ৭শ ফুট।
কক্সবাজার বিমান বন্দরের সমুদ্র রানওয়ের মধ্য দিয়ে এই অঞ্চল নজরে আসবে আন্তর্জাতিক পর্যটকদের, বাড়বে বিনিয়োগ, প্রসার হবে ব্যবসা বাণিজ্যের। এমন মত অনেকেরই।
বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী মনে করেন, এর মধ্য দিয়ে সারা বিশ্ব থেকে বড় বিমানগুলো কক্সবাজারে নামতে পারবে। বিদেশ থেকে সরাসরি পর্যটকরা কক্সবাজারে এসে এখানকার পাহাড় ও সাগর বেষ্টিত নান্দনিক ও নৈসর্গিক সৌন্দর্য উপভোগ করতে পারবে। বৈপ্লবিক পরিবর্তন আনবে অর্থনৈতিক বিকাশে।
এই বিমানবন্দর নিয়ে এই অঞ্চলের সম্ভাব্য অৈর্থনৈতিক বিকাশ নিয়ে উচ্ছসিত এই অঞ্চলের সাধারণ মানুষও।
news24bd.tv/এমি-জান্নাত