করোনাকালে ও মাছ রপ্তানিতে সাফল্য

চিংড়ি ও সাদা মাছের রপ্তানি বেড়েছে অর্ধশত কোটি টাকার বেশি

Other

এক বছরে খুলনা থেকে হিমায়িত চিংড়ি ও সাদা মাছের রপ্তানি বেড়েছে অর্ধশত কোটি টাকার বেশি। রপ্তানির সঙ্গে বেড়েছে সার্বিক উৎপাদনও।  

করোনাকালে এই সাফল্যের পেছনে আধুনিক প্রযুক্তির সম্প্রসারণ ও সরকারি প্রণোদনার ভূমিকা রয়েছে, বলছেন মৎস্য কর্মকর্তারা। উপকূলীয় অঞ্চলের সম্ভাবনাকে কাজে লাগানো গেলে মাছ চাষে বিপ্লবের আশা রপ্তানিকারকদের।

খুলনার মৎস্য সম্পদ পরিদর্শন ও মান নিয়ন্ত্রণ কার্যালয়ের তথ্য বলছে, ২০১৯-২০ অর্থবছরে খুলনা অঞ্চল থেকে ২৯ হাজার ৫৪০ মেট্রিক টন মাছ রপ্তানি হয়েছে দুই হাজার ৩৫৯ কোটি টাকায়। পরের অর্থবছরে ৩৩ হাজার ৭২৭ টন মাছ রপ্তানি হয়েছে দুই হাজার ৪১৫ কোটি টাকায়। করোনা সংকটেও এই খাদ্যপণ্যের রপ্তানি বেড়েছে অর্ধশত কোটি টাকার বেশি।

চিংড়ি ও সাদা মাছের চাষ এবং রপ্তানি বৃদ্ধিতে বড় ভূমিকা রয়েছে খুলনার স্থানীয় মৎস্য চাষিদের।

তারা বলছেন, মাছের খাদ্যের দাম নিয়ন্ত্রণে রাখা গেলে আরো বাড়বে উদ্যোগ।

মৎস্য কর্মকর্তারা এজন্য আধুনিক প্রযুক্তি সম্প্রসারণের পাশাপাশি সরকারের প্রণোদনাকে ট্রিগার হিসেবে মানছেন। হিমায়িত খাদ্য রপ্তানির সঙ্গে জড়িতরা, খুলনার উপকূলীয় অঞ্চলের সম্ভাবনাকে শতভাগ কাজে লাগানোর পরামর্শ দিচ্ছেন।

শুধু রপ্তানিমুখী শিল্প নয়, দেশি অনেক বিলুপ্তপ্রায় মাছের উৎপাদনক্ষেত্র হিসেবেও খুলনা এগিয়েছে বলে জানান মৎস্য কর্মকর্তারা।

আরও পড়ুন:


খলনায়ককে নায়ক বানানোর কিছু নেই: মুক্তিযুদ্ধমন্ত্রী

প্রযুক্তির অপব্যবহারে বাড়ছে নারী পাচার

ট্রাক ছিনতাই চক্রের মূলহোতা গ্রেপ্তার

আ. লীগের অপরাজনীতি বন্ধ করতে হবে: দুলু


NEWS24.TV / কামরুল