নদ-নদীর পানি কমে গেলেও, মধ্যাঞ্চলের বিভিন্ন স্থানে ভাঙন দেখা দিয়েছে। এতে আতঙ্কে দিন কাটছে মানুষের। পদ্মার তীব্র স্রোতে চাঁপাইনবাবগঞ্জে সপ্তাহের ব্যবধানে আবারো শুরু হয়েছে ভাঙন। এছাড়া কৃষি জমির ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে উত্তরের বিভিন্ন জেলায়।
বন্যার পানি কমার সঙ্গে চাঁপাইনবাবগঞ্জে নদী ভাঙন শুরু হয়েছে। এক সপ্তাহের ব্যবধানে এটি দ্বিতীয় দফা। তিনদিনের ভাঙনে এরইমধ্যে শতাধিক বাড়ি, বেশ কয়েকটি আম বাগান ও ফসলি জমি বিলীন হয়ে গেছে। স্থানীয়দের অভিযোগ, জিও ব্যাগ ফেলা হলেও তাতে বালির পরিবর্তে মাটি দেয়ায় ভাঙন থামছে না।
আরও পড়ুন:
তালেবানরা মুক্তিযোদ্ধা: ডা. জাফরুল্লাহ
পদত্যাগ করলেন গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী বিজয় রুপানি
৬৪০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা সম্পন্ন: মেয়র আতিক
যে কারণে সরকারকে মোবারকবাদ জানালো হেফাজত
নদীর পানি কমে গেলেও শরীয়তপুরের দুর্গত অঞ্চলগুলোর নিচু এলাকা থেকে পানি সরেনি। অনেক বাড়িঘর, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান এখানো তলিয়ে। সরকারি হিসেবে জেলার নড়িয়া, জাজিরা, ভেদরগঞ্জ ও সদর উপজেলায় শতাধিক গ্রামে পানি রয়ে গেছে। পানিবন্দি রয়েছেন অর্ধলক্ষ মানুষ। পানি উন্নয়ন বোর্ড জানায়, শনিবার সকালে পদ্মার পানি বিপৎসীমার ৪৪ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়।
রোপা আমন, সবজি ও বীজতলার ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে কুড়িগ্রামে। দু-সপ্তাহের বেশি সময় পানি নিচে থাকায় নষ্ট হয়েছে প্রায় ২৭ হাজার হেক্টর জমির ফসল। এখন ঋণের বোঝা মাথায় হতাশ কৃষক।
news24bd.tv নাজিম