নিউইয়র্কের কুইন্স প্যালেসে আবৃত্তি উৎসব

নিউইয়র্ক সিটির উডসাইডের কুইন্স প্যালেসে রোববার প্রথমবারের মত অনুষ্ঠিত হল আবৃত্তি উৎসব।

নিউইয়র্কের কুইন্স প্যালেসে আবৃত্তি উৎসব

এনআরবি নিউজ, নিউইয়র্ক

নিউইয়র্ক সিটির উডসাইডের কুইন্স প্যালেসে রোববার প্রথমবারের মত অনুষ্ঠিত হল আবৃত্তি উৎসব। এর পরিকল্পনা ও পরিচালনায় ছিলেন মিথুন আহমেদ। উৎসবে উপস্থিত ছিলেন সদস্য সচিব গোপন সাহা, আহবায়ক আবীর আলমগীর, উপদেষ্টা মাহতাব সোহেল এবং বিশিষ্ট নাট্য ব্যক্তিত্ব, আবৃত্তিকার ড. সালেক খান।

আবৃত্তি পর্বের পরিচালনা করেন শান্তা শ্রাবনী।

এরপর শুরু হয় একক আবৃত্তি পর্বের। পালাক্রমে আবৃত্তি করেন শরফুজ্জামান মুকুল, সংঘমিত্রা ভট্টাচার্য্য, জয়া চ্যাটার্জী, লুবনা কাইজার, ফারুক আজম, ফারুক ফয়সল, এজাজ আলম, মোল্লা বাহাউদ্দিন পিয়াল, মেহের কবীর, হীরা চৌধুরী, রীপা নুর, আনোয়ারুল হক লাভলু, রাহাত আল মুক্তাদির, নাসিমা আক্তার, তন্ময় মজুমদার, হোসেন শাহরিয়ার তৈমুর, দুররে মাকনুন নবনী, শ্যামোলিপী শ্যামা, শুক্লা রায়, তাহ্রিনা পারভীর প্রীতি, নজরুল কবীর, ড. বিলকিস রহমান দোলা, মুমু আনসারী, শিরিন বকুল, শান্তা শ্রাবনী, আশরাফুল হাবিব চৌধুরী মিহির, পারভীন সুলতানা, সেমন্তী ওয়াহেদ, মিজানুর রহমান বিপ্লব, গোপন সাহা, আবীর আলমগীর, আহকাম উল্লাহ্ ও মিথুন আহমেদ।

নতুন প্রজন্মের লিওনা মুহিত, নাহরীণ ইসলাম, নুহা কাওসার, মুন জেবিন হাই, গুঞ্জরি সাহা, জারিন মাইশা, আবিবা ইমাম দ্যুতিও চমৎকার করেছে।

নিউইয়র্ক আবৃত্তি উৎসব ২০১৮ এর প্রচারের দায়িত্বে ছিলেন আশরাফুল হাবিব চৌধুরী মিহির।

স্মরণিকা সম্পাদনা ও অলংকরণ এর দায়িত্বে ছিলেন নজল কবীর আর সহযোগিতায় ছিলেন ড. বিলকিস রহমান রুদোলা ও মেহের কবীর। স্মরণিকার প্রচ্ছদ পেইন্টিং করেছেন তাজুল ইমাম, গ্রাফিক্সে ছিলেন জাহেদ শরিফ, উৎসব নকশা করেন টিপু আলম ।

আয়োজনে তবলায় জনম সাহা এবং ছায়ানৃত্যে ছিলেন সুষনা চৌধূরী। আর কৃতজ্ঞতা প্রকাশে রায়হান জামান, শিবলী নোমানী, নাসিমা বানু চাঁপা, কান্তা আলমগীর, সুতপা মন্ডল, বিশ্বজিত সেনগুপ্ত, নূসরাত এলিন, শিরিন ইসলাম, শহীদ উদ্দিন, লালন নূর। উৎসবে আরও যারা নিবন্ধন করেছেন তার অন্যতম জি. এইচ. আরজু, ইভান চৌধুরী, তিতাস মাহমুদ, সেলিম ইব্রাহীম।

উৎসব পর্ষদের উপদেষ্টা মিথুন আহমেদ বলেন, আবৃত্তি একসময়ে খুব ভালোবেসে করতাম, এখনো আবৃত্তি করতে চাই, আর সেটা খুব ভালোভাবেই করতে চাই। আমি মনে করি এই উৎসবের মাধ্যেমে দুটি কাজ হলো আবৃত্তিকাররা তাদের চর্চাকে আরো ভালো করার ব্যাপারে সচেষ্ট হবেন, আর নিজেদের মর্যাদাবোধ নিয়ে অন্যান্য অনুষ্ঠানে আবৃত্তি করতে যাবেন।

সম্পর্কিত খবর