প্রমত্তা পদ্মা সর্বগ্রাসী রূপ নিয়েছে কুষ্টিয়া মিরপুর উপজেলায়। বালুর বস্তা ফেলে পানি উন্নয়ন বোর্ডের প্রতিরোধের সব চেষ্টা ব্যর্থ হয়ে যাচ্ছে। তালবাড়িয়া, বহলবাড়িয়া ও বারুইপাড়া ইউনিয়নের ৬টি গ্রামের ৮০ ভাগ অংশ এবারের ভাঙনে নদীগর্ভে চলে গেছে।
ভাঙন চলে এসেছে কুষ্টিয়া-ঈশ্বরদী জাতীয় মহাসড়কের ১০০ মিটার কাছে।
এবারের ভাঙনেই সাড়ে ৭ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে ৫০০ মিটার জায়গা নদীগর্ভে চলে গেছে। ৬টি গ্রামের ৮০ ভাগই নিশ্চিহ্ন হয়ে গেছে। প্রতিবছরের মতো এবারো বালুর বস্তা ফেলে ভাঙন প্রতিরোধের চেষ্টা চালাচ্ছে পানি উন্নয়ন বোর্ড। কিন্তু তীব্র স্রোত সব চেষ্টা ব্যর্থ করে দিচ্ছে।
গত ১০ বছরে ভাঙতে ভাঙতে দেড় কিলোমিটার সরে এসেছে পদ্মা নদী। এখন উত্তর ও দক্ষিণবঙ্গের মধ্যে যোগাযোগের একমাত্র জাতীয় মহাসড়কের ১০০ মিটার কাছে চলে এসেছে। স্থায়ী বাঁধ নির্মাণের দাবিতে নদীপাড়ে সংবাদ সম্মেলন করেছেন স্থানীয়রা।
আরও পড়ুন:
ডায়োজিনিস দ্য সিনিক হতে পারেন আমাদের এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত!
অতিরিক্ত অর্থ দাবি করায় হোটেলেই হাত-পা বেঁধে যৌনকর্মীকে হত্যা
'ছেলেদের সাথে বসা যাবে না, মানতে হবে ড্রেসকোড'
জানা গেল এসএসসি পরীক্ষার সম্ভাব্য তারিখ
স্থায়ীভাবে ভাঙন প্রতিরোধে পানি উন্নয়ন বোর্ড ৯৯০ কোটি টাকার প্রকল্প প্রস্তাব করেছে। দ্রুত ব্যবস্থা না নেয়া হলে কুষ্টিয়া-ঈশ্বরদী মহাসড়ক নদীতে বিলীন হয়ে যাবে, বন্যা কবলিত হবে বিস্তীর্ন এলাকা।
news24bd.tv/ নকিব