ইভ্যালি-ইঅরেঞ্জের মত ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানে বিনিয়োগ করে এখন দিশা খুজে পাচ্ছেন না লাখ লাখ গ্রাহক। এসব ই-কমার্স প্ল্যাটফর্মের বিভিন্ন প্রলোভনে সর্বস্ব হারিয়েছেন অসংখ্য মানুষ। ইভ্যালি-ইঅরেঞ্জের মালিকরা এখন আইনের কাঠগড়ায়। সরকারের সদিচ্ছা থাকলে- মালিকদের সম্পদ বাজেয়াপ্ত করাসহ বিভিন্ন প্রক্রিয়ায় গ্রাহকদের অর্থ ফেরত দেয়া সম্ভব বলে মনে করে টিআইবি।
আর আইনজীবিদের মতে-প্রতিষ্ঠানের আর্থিক সক্ষমতা না থাকলে গ্রাহকদের টাকা পাওয়া কঠিন।বিভিন্ন অফারের প্রলোভন দেখিয়ে লাখ লাখ গ্রাহকের কোটি কোটি বিনিয়োগ পায় ইভ্যালী-ইঅরেঞ্জের মত ইকমার্স প্রতিষ্ঠান। শহর থেকে গ্রাম সবজায়গায় অল্প সময়েই পৌছে যায় লোভনীয় বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে।
আরও পড়ুন:
একবার বিদ্রোহী হলে আজীবন নৌকা থেকে বঞ্চিত
ফিফা র্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষ পাঁচে নেই আর্জেন্টিনা
করোনায় স্কুল বন্ধ থাকায় শ্রেণিকক্ষে সপরিবারে বসবাস
রোহিঙ্গা ইস্যুতে কমনওয়েলথের সহায়তা চাইলেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
শেষমেষ-ইঅরেঞ্জের বিরুদ্দে ১১’শ কোটি টাকা আত্মসাতের মামলা চলমান।
শুরু থেকেই সরকারের পক্ষ থেকেই এসব ইকমার্সকে উৎসাহিত করা হয়েছে বলেই অভিযোগ। বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের গর্বিত স্পন্সর ছিল ইভ্যালি। অনেকে ইভ্যালিকে নিয়ে অ্যামাজন-আলিবাবার মত বিশ্বখ্যাত প্রতিষ্ঠান হয়ে ওঠার স্বপ্ন দেখেছিলেন। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়-ভোক্তা অধিকার সবার চোখের সামনেই এসব ব্যবসা করে এসেছে ইভ্যালি-ইঅরেঞ্জ। এখন গ্রাহকদের কি হবে? অর্থ ফেরত পাওয়ার সম্ভাবনাও বা কতটুকু।
এর আগে ডেসটিনি, যুবকসহ অনেক প্রতারনামূলক ব্যবসার সাক্ষী দেশের লাখ লাখ গ্রাহক। এবার অন্তত স্থায়ী সুরাহা চান ভুক্তভোগীরা।
news24bd.tv/আলী