মাসে দুই হাজার টাকায় মেলে অবৈধ অটোরিকশা চালানোর লাইসেন্স

Other

অঞ্চল ভেদে মাসে ১২০০ থেকে দুই হাজার টাকায় কেনা কার্ডে মিলে রাজধানীতে অবৈধ অটোরিকশার সড়কে চলার কথিত লাইসেন্স। আর সেই কার্ড মিলে সরকারি কোন দপ্তর নয় বরং ক্ষমতাসীন দলের কিছু নেতার বিশেষ কার্যালয়ে।  

রাস্তায় পুলিশ আর লাইনম্যানদের কার্ড দেখালে অবৈধ অটোরিকশার বৈধতা মিলে। কার্ড আর টোকেন বিক্রি করে দিনে কোটি টাকা হাতিয়ে নেয় চক্রবদ্ধ চক্র আর কতিপয় পুলিশ সদস্য।

আরেফিন শাকিলের বিশেষ প্রতিবেদনের আজ প্রথম পর্ব।

দেশের স্বরাস্ট্রমন্ত্রীর এমন নির্দেশনার পর কোথাও অটোরিকশার এমন দাপট কমার খবর মেলেনি। বরং রাজধানীর অলি-গলি, সড়ক কিংবা মাঝেমধ্যে ভিআইপি সড়কেও নিয়মনীতিহীন এই বিপদজনক যানের দেখা মিলছে।  

অপরিপক্ক চালকের হাতে প্রতিনিয়ত ঘটে দুঘটনা।

অথচ বাহনটি চালানোর কথা শুধু বিশেষ চাহিদা সম্পূর্ণ মানুষের। রাজধানীর খিলগাঁওর ত্রিমোহনীতে এনিয়ে কথা হয় অটোরিকশা চালক কবির হোসেনের সাথে।  

শারীরিকভাবে সুস্থ থাকলেও কম পরিশ্রম ও সময়ে বেশি আয়ে ভরসা অটোরিকশা। তাতে অবশ্য বেশি ভাড়া আদায় হলেও মাস শেষে ঘরে নিয়ে যেতে পারে না সব। কারণটা অবশ্য পরিষ্কার করলেন, রিকাশার গায়ে লাগানো বিশেষ লাইসেন্স কেনার খরচ দেখিয়ে।  বিশেষ এই লাইসেন্স ছাড়া বন্ধ থাকে চলাচল।

আরও পড়ুন:


সাদা বাঘিনী ‘শুভ্রা’র ঘরে ডোরাকাটা নতুন অতিথি

তেল ও চিনির দাম বাড়ার বিষয়ে যা বললেন বাণিজ্যমন্ত্রী

এবারও গ্রহণযোগ্য পন্থায় নির্বাচন কমিশন গঠন করা হবে: ওবায়দুল কাদের

হতাশায় নিউজিল্যান্ডকে হুমকি দিলেন পিসিবি চেয়ারম্যান রমিজ রাজা


চাঁদাবাজির টাকা সংগ্রহের বাহক হিসাবে মূলত কাজ করেন অটোরিকশার মালিকরা। গোড়ানের শের আলী তার ২০টি অটোরিকশার জন্য মাসে ১২০০ টাকা হারে ২৪ হাজার টাকার রিসিট কাটেন। তবে কারা সেই টাকা নেন তা বলতে রাজি হননি তিনি।  

প্রকাশ্য না হলেও গোপন প্রক্রিয়ার চাঁদাবাজির চক্রে পুলিশ ছাড়াও ক্ষমতাসীনদলের প্রান্তিক কর্মীর হাত ধরে টাকা পৌঁছে যায় স্থানীয় শীর্ষ জনপ্রতিনিধিদের ঘরেও।

news24bd.tv নাজিম

এই রকম আরও টপিক