ইভ্যালীর এমডিকে জিজ্ঞাসাবাদে মিলেছে চাঞ্চল্যকর তথ্য

Other

প্রতারক সব ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে জানিয়েছেন ডিবি প্রধান এ কে এম হাফিজ আক্তার । বাজারমূল্যের চেয়ে অনেক কম মূল্যে পণ্য বিক্রির অফার দিয়ে যারা গ্রাহকদের পণ্য দেয় না, তারা প্রতারণা করছে। এদিকে গুলশানের উপ-পুলিশ কমিশনার মো. আসাদুজ্জামান জানান, গ্রেফতার ইভ্যালীর এমডি রাসেলকে জিজ্ঞাসাবাদে অনেক চাঞ্চল্যকর তথ্য বেরিয়ে আসছে।

মো. রাসেল একটি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মাস্টার্স করে  ২০০৯ সালে রাজধানীর সাইফুর কোচিং সেন্টারে শিক্ষকতা শুরু করেন।

পরে ২০১১ সালে একটি ব্যাংকে চাকুরি শুরু করেন। ৬ বছর সেখানে চাকুরি করার পর ২০১৭ সালে নিজেই ব্যবসায় নামেন। ২০১৮ সালে চালু করেন ইভ্যালি। এরপর থেকেই আঙুল ফুলে কলাগাছ বনে যান রাসেল।

চটকদার বিজ্ঞাপন দিয়ে লাখ লাখ গ্রাহককে আকৃষ্ট করেন খুব দ্রুত। জনসাধারণকে প্রলোভন দেখিয়ে নেমে পড়েন ইভ্যালির নামে অফার-বাণিজ্যে। হাতিয়ে নেন গ্রাহকদের কোটি কোটি টাকা। গ্রাহকের টাকা দিয়েই অফিস খরচ ও বিলাসবহুল জীবনযাপন করতেন তিনি।

শনিবার ডিএমপির মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে ডিবি প্রধান  জানান,  ইভ্যালির মতো গ্রাহকদের সঙ্গে প্রতারণা করা অন্যান্য ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধেও কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে ।

বিয়ে ছাড়াই আবারও মা হচ্ছেন কাইলি জেনার

বলিউড পরিচালক বিশাল ভরদ্বাজের প্রস্তাবে মিমের না!

দেশমাতা, আমাকে কি একটু নিরাপত্তা দিতে পারেন


এদিকে রাসেলের বিষয়ে তদন্ত শেষে ব্যবস্থা নেওয়া কথা জানান গুলশানের উপ-পুলিশ কমিশনার ।

বৃহস্পতিবার বিকেলে রাজধানীর মোহাম্মদপুরের বাসা থেকে রাসেল ও তার স্ত্রীকে গ্রেফতার করে র‌্যাব । পরে শুক্রবার তাদের আদালতে হাজির করলে ৩ দিনের রিমান্ড মন্জুর করেন আদালত ।

news24bd.tv/আলী