বাঁচবে হাজার কোটি টাকা

২০২২ সালের মধ্যেই জ্বালানী তেল আমদানী ও সরবরাহে ব্যাপক পরিবর্তন

Other

আগামী এক বছরের মধ্যেই দেশের জ্বালানী তেল আমদানী ও সরবরাহ ব্যবস্থায় ব্যাপক পরিবর্তন আসছে। যাতে বছরে বাঁচবে হাজার কোটি টাকা।  

এ লক্ষ্যে খালাস প্রকল্পের পাশাপাশি কক্সবাজার থেকে সাগরপথে চট্টগ্রাম হয়ে ঢাকা পযন্ত চলছে পাইপলাইন নির্মানের কাজ। এর ফলে দীর্ঘদিনের প্রচলিত তেল সরবরাহই শুধু পাল্টে যাচ্ছে না, জালানী নিরাপত্তায় আসছে বিপুল মজুদের বাস্তবতাও।

 

জলরাশি দিয়ে বিচ্ছিন্ন দেশের একমাত্র পাহাড়ীয়া দ্বীপ মহেশখালীতে নির্মিত হচ্ছে দেশের সবচেয়ে বড় তেল খালাসের ইনস্টলেশন অব সিঙ্গেল পয়েন্ট মুরিং বা এসপিএস প্রকল্প।  

আরও পড়ুন:


কনক সারোয়ারের সাথে বিএনপি নেতার কথোপকথন (অডিও) ফাঁস!

বিয়ের দিন সকালেই ধর্ষণের শিকার তরুণী, রাতে ভেঙে গেল বিয়ে!

সোমবার যে আমলটি করলে মনের আশা পূরণ হবে!

ট্রফি জয়ের ঘোষণা দিয়ে বিশ্বকাপে যাব: তামিম


উপজেলার মাতারবাড়ীর সমুদ্র সীমা থেকে ৯ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে গভীর সাগরে স্থাপিত সিঙ্গেল পয়েন্ট মুরিং-এ নোঙর করা মাদার ভেসেল থেকে মিলবে এই জ্বালানী তেল। মাদার ভ্যাসেল থেকে এতদিনে লাইটার জাহাজে করে ১১দিনে পাওয়া জালানী আসবে মাত্র ৪৮ ঘন্টায়।  

৯০ একর জায়গা জুড়ে চলছে প্রায় সাড়ে ছয় হাজার কোটি টাকার এ প্রকল্পে তিনটি পরিশোধিত এবং তিনটি অপরিশোধিত তেলের এই ছয়টি স্টোরেজ দেশে প্রায় আড়াইমাসের চাহিদার জালানী সংরক্ষণ করবে

এসব স্টোরেজ ট্যাংক  থেকে  পাম্প করে পাইপলাইনে পাঠিয়ে দেওয়া হবে পতেঙ্গার ইস্টার্ণ রিফাইনারিতে।

এ জন্য সমুদ্রের নিচেসহ মোট ১৯৩ কিলোমিটার পাইপলাইন বসানোর কাজও শেষের পথে। এই এসপিএম প্রকল্পের নেটওয়ার্ক রাজধানী পযন্ত আনার পরিকল্পনা রয়েছে সরকারের।

আন্তর্জাতিক বাজারে জ্বালানী তেলের দাম হঠাৎ বেড়ে গেলে বিপুল মজুত ক্ষমতার এ আধুনিক প্রকল্পটি সাময়িকভাবে তারও সমাধান দিতে পারবে।

NEWS24.TV / কামরুল