ই-কমার্সের ফাঁদ থেকে বাঁচতে গ্রাহকদের লোভ কমানোর এবং এবিষয়ে জনস্বার্থে প্রচারণা চালানোর পরামর্শ দিয়েছেন হাইকোর্ট। এ বিষয়ে অ্যাটর্নি জেনারেল বলছেন, ই-কমার্সের মাধ্যমে প্রতারিতদের আইনী পদক্ষেপ নেয়ার সুযোগ রয়েছে। এ নিয়ে শিগগিরই একটি আইন প্রণয়নের পরামর্শ দেন তিনি।
ই কমার্স বা অনলাইনে কেনাকাটা বিশ্বব্যাপী ব্যাপক জনপ্রীয়।
তারই ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশেও মানুষ অভ্যস্ত হয়ে উঠছে অনলাইন কেনাকাটায়। সাম্প্রতিক তথ্য বলেছে, 'বর্তমানে বাংলাদেশে ই-কমার্স খাতের আকার প্রায় ২ বিলিয়ন ডলার এবং তা বার্ষিক ৫০ শতাংশ হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে।আরও পড়ুন:
কনক সারোয়ারের সাথে বিএনপি নেতার কথোপকথন (অডিও) ফাঁস!
বিয়ের দিন সকালেই ধর্ষণের শিকার তরুণী, রাতে ভেঙে গেল বিয়ে!
সোমবার যে আমলটি করলে মনের আশা পূরণ হবে!
ট্রফি জয়ের ঘোষণা দিয়ে বিশ্বকাপে যাব: তামিম
এই যখন অবস্থা তখন অল্প সময়ে জনপ্রীয় হয়ে ওঠা দেশের বৃহৎ অনলাইন মার্কেট ইভ্যালি ইঅরেঞ্জসহ বেশ কিছু প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে পণ্য কেনাকাটার নামে প্রতারনার অভিযোগ উঠেছে। রোববার এক মামলার শুনানীকালে হাইকোর্টও জানাতে চান ইকমার্সের প্রতারনার বিষয়টি।
বিষয়টি নিয়ে অ্যাটর্নি জেনারেল আমিন উদ্দীন বলেন, অনলাইনে কেনাকাটা বর্তমান সময়ে খুবই জনপ্রীয় তাই এবিষয়ে নীতিমালা থাকা প্রয়োজন। শিগগিরিই আইন প্রনয়ন করে প্রতারনা বন্ধ করার উপর জোর দেন তিনি।
আদালতের শুনানীতে উঠে আসে দেশে ই-কমার্স ব্যবসার নামে লাগামহীন অফার থাকে। যা বিদেশি প্রতিষ্ঠান আলিবাবা বা অ্যামাজনে থাকে না। এতে দেশের গ্রাহকেরা অতি লোভে পড়ে প্রতারণার শিকার হন।
NEWS24.TV / কামরুল