স্বাভাবিক হয়ে উঠছে দেশের অর্থনীতি

Other

স্বাভাবিক হয়ে উঠছে দেশের অর্থনীতি। ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলোতে জমে উঠেছে বেচাকেনা, প্রবৃদ্ধিতে ফিরেছে রপ্তানি আয়। দিনরাত খেটেও মুখে হাসি ফিরেছে শ্রমজীবী মানুষের।  

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, মহামারীতে যারা চাকরি হারিয়েছে তাদের কাজে ফেরানো আর নতুনদের জন্য কর্মসংস্থান তৈরি এখন বড় চ্যালেঞ্জ।

তবে ব্যবসায়ীরা এজন্য তাকিয়ে আছেন বাড়তি ব্যাংক ঋনের দিকে। পুরান ঢাকার নবাবপুর রোড… দীর্ঘ যানজট লেগেই রয়েছে। তবে এত যানজটের পরও জনমনে অস্বত্বি নেই।  

মহামারী করোনা আর টানা লকডাউন থেকে ফিরে যানজট দেখেও যেন ভালো লাগে খেটে খাওয়া মানুষের।

লকডাউনে কাজ বন্ধ থাকায় প্রায় সব শ্রমিককেই চলতে হয়েছে ধারদেনা করে। সেই ঋণ শোধ করতে সকাল থেকে রাত অবধি পরিশ্রমের কমতি নেই শ্রমিকদের। বলছেন, লকডাউনের দিনে আর ফিরতে চায় না তারা।  

ব্যস্ততার কমতি নেই ব্যবসায়ীদেরও। পুরো দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য স্বাভাবিক হয়ে যাওয়ায় নতুন নতুন অর্ডার আসছে। তবে এই সময়ে প্রধান বাধার নাম, পুঁজির অভাব।  

আরও পড়ুন:


বাংলাদেশ-ভারতের প্রধানমন্ত্রীর আপত্তিকর ছবি ফেসবুকে দেওয়ায় ৭ বছরের 

নিউইয়র্কে আওয়ামী লীগ-বিএনপি মারপিট (ভিডিও)

স্বাস্থ্যের সেই গাড়িচালক মালেকের ৩০ বছরের কারাদণ্ড

যে ২৬টি ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান গোয়েন্দা নজরদারিতে


এদিকে লকডাউনের প্রভাব থেকে আগেই মুক্ত হয়েছে দেশের রপ্তানি খাত। আগস্ট শেষে মোট রপ্তানি হয়েছে ৩৩৮ কোটি ডলার। যা তার আগের বছরের একই মাসের তুলনায় ১৪ শতাংশ বেশি।  

অর্থনীতির এই স্বাভাবিক যাত্রায় বড় চ্যালেঞ্জ কর্মসংস্থান তৈরি করা। এজন্য ব্যবসায়ীদের চাওয়া বাড়তি ব্যাংক লোন। তবে সেই ঋণ যাচাই বাছাই করে সঠিক জায়গায় দেয়ার পরামর্শ বিশেষজ্ঞদের।  

এছাড়া বাড়তি চাহিদা তৈরি হওয়ায় যাতে নিত্যপণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণে রাখা যায় সেই দিকে নজর দেয়ার পরামর্শও বিশেষজ্ঞদের।  

news24bd.tv নাজিম