আবারও দ্রব্যমূল্য ঊর্ধ্বগতিতে বাড়ছে। সপ্তাহের ব্যবধানে বাজারে বেড়েছে বেশ কিছু নিত্যপণ্যের দাম। করোনাকালীন সময়ের তুলনায় চাহিদার চেয়ে উৎপাদন কম হওয়া এবং অনেক খামারিরা ব্যবসা বন্ধের দোহাই দিয়ে এসবের দাম বেড়েছে বলা হচ্ছে।
রাজধানীর বাজারগুলো ঘুরে দেখা যায়, ব্যবসায়ীরা ব্রয়লার মুরগির কেজি বিক্রি করছেন ১৬৫ টাকা, যা গত সপ্তাহে ছিল ১৫৫ টাকা।
ব্যবসায়ীরা এদিন পাকিস্তানি কক বিক্রি করেছেন কেজি ২৮০-৩০০ টাকা, যা গত সপ্তাহে ছিল ২৭০-২৮০ টাকা। এর দুই সপ্তাহ আগে ছিল ২২০-২৩০ টাকা।এছাড়াও বেড়েছে ডিমের দামও। এ সপ্তাহে ডিমের দাম বেড়েছে প্রতি ডজনে ১০ টাকার মতো।
মুরগির দাম বাড়ার বিষয়ে ব্যবসায়ী ফয়েজ বলেন, বাজারে মুরগির চাহিদা বাড়লেও সে অনুযায়ী সরবরাহ নেই। পোল্ট্রি খাদ্যের দাম বৃদ্ধি। করোনা শেষে বিভিন্ন অনুষ্ঠান করার প্রবণতা বাড়ছে। তাই মুরগির চাহিদা খুব বেশি। কিন্তু সে অনুযায়ী নেই উৎপাদন। করোনায় অনেক খামারি ব্যবসা বন্ধ করে দিয়েছেন। এছাড়া, খামারে মুরগির উৎপাদন কমেছে। এ কারণেই দাম বেড়েছে।
আরও পড়ুন:
সব ফোনের একই চার্জার তৈরির প্রস্তাব, অ্যাপলের আপত্তি
প্রেমের স্বীকৃতি না পেয়ে প্রেট্রোল ঢেলে আগুন দিলেন নারী!
শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ থাকবে
মাদাগাস্কারে গরু চুরি নিয়ে সংঘর্ষে ৪৬ জন নিহত
এছাড়াও তেলের দাম বাড়েনি লিটার প্রতি বিক্রি হচ্ছে ১৫০ টাকা। চিনির দাম ১৫ দিন যাবত ৮৫ কেজি প্যাকেট। খোলা ৮০ টাকা। সরকার ৭৫ টাকা বেধে দিলেও তা মানছে না আড়তদাররা। মসুর ডাল কেজি প্রতি ১০৫ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে । আগে ছিল ১০০ টাকা। চালের দাম গত সপ্তাহের মতই আছে মিনিকেট ৫৭-৫৯ টাকা কেজি। মোটা চাল বিক্রি হচ্ছে ৪৭-৪৮ টাকা কেজি প্রতি।
news24bd.tv/ নকিব