বাংলাদেশের জলসীমায় জাহাজে চুরি ও দস্যুতা বন্ধ হয়েছে

Other

বাংলাদেশের জলসীমায় জাহাজে চুরি ও দস্যুতা বন্ধ হয়েছে বলে দাবি বাংলাদেশ কোস্ট গার্ডের। তাদের মতে কোস্ট গার্ড সদস্যদের দীর্ঘ প্রচেষ্টায় জলদস্যূ দমনে গেল পাঁচ বছর ধরে সফল। এ ধারা ধরে রাখতে নানা উদ্যোগও নিয়েছে কর্তৃপক্ষ।  

বাংলাদেশের অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির স্বর্ণদ্বার চট্টগ্রাম বন্দর।

পণ্য আমদানি-রপ্তানির বেশিরভাগই হয় দেশের প্রধান এই সমুদ্রবন্দর দিয়ে। এজন্য চট্টগ্রাম বন্দরকে নিরাপদ রাখা জরুরী। দিন রাত চব্বিশ ঘণ্টা খেটে গুরুত্বপূর্ণ এ দায়িত্ব পালন করছে বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড।

রও পড়ুন:


কাল লাখ লাখ অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোন বন্ধ হয়ে যাবে!

বিয়ের আগেই পাত্রের মাকে নিয়ে পালিয়ে গেল পাত্রীর বাবা!

বিশ্বকাপের আগে কোহলিকে স্বস্তি দিলেন অশ্বিন

ইংরেজি শেখার জন্য বিয়ে করেছিলেন শেবাগ-যুবরাজ-হরভজন!!


কয়েক বছর আগেও দেশের জলসীমায় বাণিজ্যিক জাহাজে চুরি-ডাকাতির মতো অপ্রীতিকর ঘটনা ছিল নিয়মিত।

জলদস্যুতা পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা ইন্টারন্যাশনাল মেরিটাইম ব্যুরো, আইএমবি চট্টগ্রাম বন্দরকে তখন উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ বন্দর হিসেবে তালিকাভুক্ত করে। বহির্বিশ্বে ক্ষুন্ন হয় এ বন্দরের ভাবমূর্তি।

২০১৬ থেকে দস্যূতা বন্ধে সাঁড়াসি অভিযান নামে কোস্টগার্ড। তাদের অক্লান্ত প্রচেষ্টায় বন্ধ হয় চুরি ও দস্যুতা। এরপর থেকে ধীরে ধীরে বিদেশী জাহাজগুলোর বাংলাদেশে আসার ক্ষেত্রে আগ্রহ বাড়তে থাকে বলে জানান চট্টগ্রাম পূর্ব জোনের জোনাল কমান্ডার।

দস্যুতা নিধনে কোস্ট গার্ডের টহল টিমের সংখ্যা বাড়ানো, গোয়েন্দা নজরদারি, রাতে জলযান চলাচলে নিয়ন্ত্রণ আনাসহ বিভিন্ন ধরণের কার্যক্রম হতে নিয়েছে কর্তৃপক্ষ। এজন্য চট্টগ্রাম বন্দরের জলসীমাকে এখন পুরোপুরি নিরাপদ বলে মনে করছে বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড।    

NEWS24.TV / কামরুল