গাইবান্ধায় মুখী কচু চাষিদের মুখে হাসি

Other

মুখী কচু চাষ করে সফলতা পেয়েছেন গাইবান্ধার কৃষকরা। কচু চাষ করে এলাকার চাহিদার পাশাপাশি অন্যত্র বিক্রি করে আর্থিক ভাবে লাভবান হচ্ছেন তারা। মাঠ পর্যায়ে কৃষকদের সব ধরণের সহায়তা করছে স্থানীয় কৃষি বিভাগ।

আবহাওয়া ও মাটি উপযোগী হওয়ায় প্রাকৃতিক ভাবেই গাইবান্ধা জেলা কচু চাষের জন্য বিশেষ উপযোগী।

জেলার পলাশবাড়ী, সাঘাটা, গোবিন্দগঞ্জ ও সাদুল্লাপুরে প্রতি বছরই  চাষ হচ্ছে মুখী কচু।  

আরও পড়ুন:


মুফতি কাজী ইব্রাহীমকে আটক করেছে ডিবি

ইতিহাসের প্রয়োজনেই বঙ্গবন্ধু কন্যার জন্ম: ওবায়দুল কাদের

৫ ঘণ্টা পর মিলল ড্রেনে পড়ে নিখোঁজ সেই তরুণীর মরদেহ

ইউটিউবারদের আয়ের উপর কর, মিশরে মিশ্র প্রতিক্রিয়া


কৃষকরা জানান, স্বল্প খরচে লাভ বেশি হয়। বাজার দর ভাল পাওয়ায় ও আলুর বিকল্প সবজি হিসাবে ব্যবহার করায় এ জাতের কচু চাষে নতুন সম্ভাবনা দেখছেন তারা। প্রতি বিঘা জমিতে কচু চাষে খরচ হয় ৯ থেকে ১০ হাজার টাকা।

আর সেই কচু বিক্রি হয় ৪০ থেকে ৫০ হাজার টাকা।  

জমি থেকেই মুখী কচু পাইকাররা কিনে নিয়ে যাচ্ছে ঢাকা, নারায়নগঞ্জ, চট্রগ্রামসহ দেশের বিভিন্ন জেলায়। এই কচু লাভজনক ফসল হওয়ায় কৃষকদেরকে সব ধরণের সহযোগিতা করছে কৃষি বিভাগ। এ বছর জেলায় ৫৩৫ হেক্টর জমিতে মুখী কচুর চাষ করেছে কৃষকরা।

news24bd.tv নাজিম