শওকত আলমের বাড়ি ঢাকার কেরাণীগঞ্জের আটিবাজারে। তার দুই ছেলে এক মেয়ে। কেরাণীগঞ্জে তার একটি হার্ডওয়্যারের দোকান ছিল। কিন্তু লকডাউনের কারণে তার ব্যবসায় লোকসান হয়।
প্রতিদিন সকাল ৮টা থেকে রাত ১০-১১টা পর্যন্ত রাইড শেয়ারিং করেন তিনি।
‘মামলা দেওয়ায়’ সোমবার (২৭ সেপ্টেম্বর) সকাল সাড়ে ৯টার দিকে রাজধানীর বাড্ডা লিংক রোডে নিজের মোটরসাইকেলে আগুন দিয়ে পুড়িয়ে প্রতিবাদ জানান শওকত আলম সোহেল।
বাইকটি আগুনে পুড়ে যাওয়ার ওই ভিডিওটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। যা মুহূর্তের মধ্যেই ভাইরাল হয়ে যায়।
ভিডিওতে দেখা যায়, মোটরসাইকেলটিতে দাউ দাউ আগুন জ্বলছে। পাশের লোকজন ছুটে এসে পানি দিয়ে আগুন নেভানোর চেষ্টা করছেন। কিন্তু ততক্ষণে পুড়ে গেছে বাইকটি।
সূত্র জানায়, আগে থেকেই ওই মোটরসাইকেলটিকে একটি মামলা দেওয়া ছিল। কাগজপত্রে ‘সামান্য ত্রুটি’ থাকায় পুলিশ ফের মামলা দেওয়ায় মনের কষ্টে এ বাইকে আগুন দেন বাইকার শওকত।