ইকুয়েডরের কারাগারে প্রতিদ্বন্দ্বীদের মধ্যে লড়াইয়ে কমপক্ষে ১১৬ জন মারা গেছে বলে জানা গেছে। কর্মকর্তারা বলছেন, এটি সে দেশের ইতিহাসে সবচেয়ে মারাত্বক কারাগার সহিংসতা।
গত মঙ্গলবার গুয়ায়েকিল শহরে সংঘর্ষে কমপক্ষে পাঁচজন বন্দীকে শিরশ্ছেদ করা হয়, আর অন্যদের গুলি করে হত্যা করা হয়।
লিটোরাল পেনিটেনশিয়ারি ইকুয়েডোরিয়ান গ্যাং থেকে আসা বন্দীদের মেক্সিকান ড্রাগ কার্টেলের সাথে লিঙ্ক আছে বলে মনে করে তারা।
বিবিসির প্রতিবেদন বলছে, এটি দেশের অন্যতম বিপজ্জনক কারাগার হিসেবে বিবেচিত।
পুলিশ কমান্ডার ফাউস্তো বুয়েনাও বলেন, বন্দীরাও গ্রেনেড ছুড়লে নিয়ন্ত্রণ ফিরে পেতে ৪০০ পুলিশ কর্মকর্তার প্রয়োজন হয়েছিল।
স্থানীয় গণমাধ্যমের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই বিদ্রোহ মেক্সিকোর শক্তিশালী মাদক পাচারকারী চক্রের দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়েছিল, যারা এখন ইকুয়েডরে কাজ করছে।
আরও পড়ুন
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ট্রাকের চাকায় পিষ্ট শ্রমিক
বাবা-মাকে ঘরে আটকে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীর ফাঁস, সুইসাইড নোট উদ্ধার
ইকুয়েডরের কারা সেবার পরিচালক বলিভার গারজান স্থানীয় রেডিওকে বলেন, পরিস্থিতি এখন ভয়াবহ।
বলিভার বলেন, গতকাল,পুলিশ স্থানীয় সময় ২টায় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নিয়েছিল, কিন্তু রাতে গুলি এবং বিস্ফোরক ছোঁড়া হয় এবং আজ সকালে আমরা সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে আসে।
news24bd.tv/এমি-জান্নাত