২ হাজার কোটি টাকা পাচারের মামলায় ফরিদপুর শহর আওয়ামী লীগের অব্যাহতিপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক সাজ্জাদ হোসেন বরকত ও তার ভাই ফরিদপুর প্রেসক্লাবের অব্যাহতিপ্রাপ্ত সভাপতি ইমতিয়াজ হাসান রুবেলসহ ১০ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট গ্রহণ করেছেন আদালত।
বৃহস্পতিবার (৩০ সেপ্টেম্বর) ঢাকার মহানগর দায়রা জজ কেএম ইমরুল কায়েশ চার্জশিট গ্রহণ করে পলাতক ছয় আসামির বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন।
এ মামলার চার্জশিটভুক্ত অপর আট আসামি হলেন- ফরিদপুর শহর আওয়ামী লীগের সভাপতি অব্যাহতিপ্রাপ্ত নাজমুল ইসলাম খন্দকার লেভী, শহর যুবলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আসিবুর রহমান ফারহান, খোন্দকার মোহতেশাম হোসেন বাবর, এএইচএম ফুয়াদ, ফাহাদ বিন ওয়াজেদ ওরফে ফাহিম, কামরুল হাসান ডেভিড, মুহাম্মদ আলি মিনার ও তারিকুল ইসলাম ওরফে নাসিম।
আরও পড়ুন
দুই বান্ধবীকে ধর্ষণের পর হত্যা, দুই আসামির ফাঁসি সোমবার
প্রবাসীর সঙ্গে ইমোতে প্রেমের সম্পর্ক, দেশে ফিরেই ধর্ষণ!
নিজের শারীরিক জটিলতা নিয়ে মুখ খুললেন তামান্না
প্রযুক্তির ছোঁয়ায় ঘটকালি, পেশা হিসেবে নিচ্ছেন অনেকেই
এ ১০ আসামির মধ্যে রুবেল, বরকত, লেভী ও ফারহান কারাগারে রয়েছেন।
অপর ছয় আসামি পলাতক। এদিন আদালত তাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন।আগামী ১৩ অক্টোবর গ্রেপ্তার সংক্রান্ত তামিল প্রতিবেদন দাখিলের তারিখ ধার্য করেন আদালত।
এদিকে চার্জশিট গ্রহণ হওয়ায় তদন্ত কর্মকর্তার আবেদন অনুযায়ী ফরিদপুর জেলা শ্রমিক লীগের অর্থ সম্পাদক বিল্লাল হোসেন ও ফরিদপুর জেলা ছাত্রলীগের অব্যাহতিপ্রাপ্ত সভাপতি নিশান মাহমুদ শামীম এবং মো. জাফর ইকবাল, ফরিদপুর সদর উপজেলার কানাইপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ফকির বেলায়েত হোসেন এবং গোপালপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান শহিদুল ইসলাম মজনু অব্যাহতি পেয়েছেন।
news24bd.tv/ কামরুল